সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) কমছে বৈদেশিক সহায়তার অংশ। তবে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে কাটছাঁট হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীদের দেওয়া নানা শর্তের কারণে বৈদেশিক সহায়তা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সম্প্রতি সংশোধিত
দেশে বর্তমানে ডালের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৬ লাখ টন। সেখানে উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ১০ লাখ টন। অতিরিক্ত চাহিদা পূরণে প্রতি বছর বিদেশ থেকে বিভিন্ন পদের প্রায় ১৩-১৪ লাখ টন ডাল
চিনি শিল্প, বায়োমাস বিদ্যুৎ উৎপাদন ও প্রিপেইড গ্যাস মিটার শিল্পসহ বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি খাতে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান। জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশনের (জেবিক) গভর্নর নবুমিতসু হায়াশি বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি)
ডলার সংকট ও এলসি (ঋণপত্র) জটিলতার প্রভাব পড়েছে ফল আমদানিতে। আমদানিকারকরা বলছেন, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ফল আমদানি অর্ধেকেরও নিচে নেমেছে। পাশাপাশি আমদানি খরচ অনেক বেড়েছে। ফলে আপেল, কমলা, আনারসহ বিদেশ
বিদেশি উৎস থেকে বাংলাদেশের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। গত বছর শেষে এই ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার। যা এক বছর আগেও ছিল ৯ হাজার ১৪৩ কোটি
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সাড়ে তিন বছরে ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশ। তবে এক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে মোটা দাগে শর্তপূরণ করতে হবে। মূল শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে- রাজস্ব আহরণ
টানা ছয় মাস ধরে কমছে দেশে মূল্যস্ফীতি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেও মূল্যস্ফীতি কমেছে। নতুন বছরের প্রথম মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশে। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান
দীর্ঘদিন ধরেই দেশে চালের বাজারে বড় ধরনের অস্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে। মহামারী করোনার প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার পর গত দুই বছরে দেশে চালের দাম ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। এমনকি প্রতিবেশী ভারতসহ এশিয়ায়
রাজধানীর মালিবাগ বাজারে গতকাল রবিবার ব্রয়লার মুরগি কিনতে গিয়ে বিক্রেতার সঙ্গে তর্কে জড়ান বেসরকারি চাকরিজীবী মো. আশরাফ হোসেন। তিনি জানালেন, গত সপ্তাহেও ১৫৫ টাকা কেজি দরে কিনেছি। গত শুক্রবার কিনতে
ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে চূড়ান্ত হিসেবে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় কমে ২ হাজার ৭৯৩ ডলারে নেমে এসেছে। সাময়িক হিসাবে এই আয় ছিল ২ হাজার ৮২৪ ডলার। মাথাপিছু আয় কমার পাশাপাশি মোট