দেশের আটটি বিভাগের কিছু এলাকায় ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো
বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের ভূখণ্ড থেকে চলে গেছে। এটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে দুর্বল হয়ে মিয়ানমারের সিত্তওয়ে অবস্থান করে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। মিয়ানমারের স্থলভাগের আরো উত্তর-উত্তরপূর্ব
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশালে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভবনা দেখা দিয়েছে। যার ফলে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকার কোথাও
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১৩ এ বলা হয়, এটি গত মধ্যরাতে (১২
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার খবরে আতঙ্কে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ছাড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল বৃহস্পতিবার ও আজ শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত দ্বীপের প্রায় ১ হাজার বাসিন্দা টেকনাফসহ কক্সবাজারের বিভিন্ন
বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। তাই দেশের চারটি বন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত উঠিয়ে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর। অধিদফতরের পরিচালক মো:
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’য় পরিণত হয়েছে। এটি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে আগামী রবিবার যেকোনো সময় স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় মোকার প্রাথমিক প্রভাব পড়বে চট্টগ্রাম
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সামান্য উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি বৃহস্পতিবার দিবাগত
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়‘মোখায়’ পরিণত হয়েছে এবং এটি রবিবার যেকোনো সময় স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। আবহাওয়া অধিদফতর এমন তথ্য দেয়ার পর থেকে কক্সবাজারে এরই মধ্যে সব ধরনের
ঘূর্ণিঝড় সিডরের আঘাতে বাংলাদেশে অন্তত ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়টি দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচণ্ডভাবে আঘাত হেনেছিল। সেই সিডরের মতোই ঘূণিঝড় ‘মোখা’ বিধ্বংসী হতে পারে বলে