টানা বর্ষণে খাগড়াছড়ির চেঙ্গী ও মাইনীসহ পাহাড়ি ছোট-বড় নদীগুলোতে পানির উচ্চতা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে সহস্রাধিক পরিবার। জেলা শহরের মুসলিমপাড়া, গঞ্জপাড়া, খবংপুড়িয়া,
ফেনীতে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে মুহুরী নদীর পানি বিপৎসীমার এক শ’ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বেড়ি বাঁধ ভেঙে কমপক্ষে গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুই শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় সাতকানিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে উপজেলার বেশির ভাগ এলাকার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। কেরানীহাট-বান্দরবান সড়কের
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ফ্লুইড স্যালাইনের চাহিদা বেড়েছে প্রায় ১০-১২ গুণ। রোগীর সংখ্যা আরো বাড়তে থাকলে হাসপাতালগুলো স্যালাইন সঙ্কটে পড়তে পারে। ডেঙ্গু রোগীদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট।
ভোলায় গত দুই দিন ধরে টানা বৃষ্টিতে জনদুর্ভোগ বাড়ার পাশাপাশি আমন আবাদে অর্শিবাদ বয়ে এনেছে। রোববার ভোর থেকে বিরতিহীন বর্ষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্থানীয় জনজীবন। কখনো মাঝারি আবার কখনো ভারী
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোববার (৬ আগস্ট) সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৭৬৪ জন রোগী, যা এ
সপ্তাহান্তে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দিল্লি-সহ উত্তর ভারতের একাধিক রাজ্য। শনিবার রাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে আফগানিস্তান। যার প্রভাবে কম্পন অনুভূত হয়েছে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত ছাড়াও, দিল্লি-এনসিআর, জম্মু ও কাশ্মীর,
লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। মিনিটে মিনিটে রোগী আসছে হাসপাতালে। হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত
দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে আবার তলিয়ে গেল চট্টগ্রাম নগরীর অধিকাংশ এলাকা। আগেরদিন দুই ঘণ্টা বৃষ্টির সাথে জোয়ারের পানিতে থৈ থৈ করলেও সাপ্তাহিক বন্ধের দিন হওয়ায় বেশি বেগ পেতে হয়নি সাধারণ মানুষকে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৭৫৭ জন। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার