বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হয়েছে পবিত্র লাইলাতুল কদর। ইবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে মহান আল্লাহর রহমত কামনা করে পবিত্র শবে কদর পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। রাতভর মসজিদসহ বাসাবাড়িতে নফল
পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবে কদর আজ। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে সারাদেশে পবিত্র শবে কদর পালিত হবে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও রহমত
আজ ১৮ এপ্রিল, মঙ্গলবার দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল কদর বা শবে কদর। এই রাত মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি রাত। প্রতিবছর পবিত্র রমজানের ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে শবে কদর পালন
লাইলাতুল কদর বা শবেকদর বলা হয়, রমজানের এমন একটি মহিমান্বিত রজনীকে; যাকে মহান প্রভু হাজার মাসের চেয়ে ইবাদতের জন্য উত্তম বলে ঘোষণা করেছেন এবং এই সময়েই রাসূল সা:-এর প্রতি কুরআনের
পবিত্র রমজানকে দশক হিসেবে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম দশক রহমত, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাত ও তৃতীয় দশক নাজাত। রমজানের প্রতিটি মুহূর্তই অতি মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ। তবে শেষ দশকের গুরুত্ব
একজন মালীর জন্য বাগানের প্রতিটি ফুল যেমন অসাধারণ গুরুত্বের হয় ঠিক তেমনি রোজাদারের জন্য রমজানের প্রতিটি দিন স্পেশাল। শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে মাহরুম থাকার নাম রমজান নয়; বরং রমজান
মুসলমানদের কাছে সবচেয়ে পবিত্রতম মাস রমজান। আর এই মাসের শ্রেষ্ঠ রজনী লাইলাতুল কদর তথা শবে কদর। এ রাতের মর্যাদা সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি মহিমান্বিত
পবিত্র রমজানে বান্দার প্রতি রবের দয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তিনি প্রতিটি আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি করেন, বান্দার দোয়া কবুল করেন এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন। বিশেষত রমজানের এসব কল্যাণ লাভে বিশেষ
দিবস-রজনী, মাস-বছর সবই আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি। তারপরও এসবের মধ্যে কিছু কিছু পার্থক্য বিদ্যমান। বিশেষ করে লাইলাতুল কদর অনন্য ও অনুপম মর্যাদার অধিকারী। এ রাত প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা পৃথক একটি সূরা
সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহর নির্ধারিত প্রতি বছরে ১২ মাসের মধ্যে পবিত্র রমজান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘আমি এ কুরআনকে নাজিল করেছি কদরের রাত্রিতে; কদরের রাত্রি