বার্ষিক আরবি পঞ্জিকা ঘুরে মু’মিন মুসলমানের দরজায় কড়া নাড়ে মহিমান্বিত মাস রমজান। এ মাসের সম্মানে আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মাদির জন্য খুলে দেন রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের দরজাগুলো। বান্দার প্রতি প্রদর্শন
রোজা ও রমজান মাস পুরোটাই বরকতময়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার জন্য, আমি নিজ হাতে এর প্রতিদান দেবো অথবা আমি নিজেই এর প্রতিদান। (বুখারি, ৭৪৯২) রোজার কাক্সিত ফল পেতে হলে
আজ ১৭ রমজান। এই দিনেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইসলামে প্রথম সশস্ত্র যুদ্ধ। এটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল বদর প্রান্তে। এজন্য এটি বদর যুদ্ধ নামে প্রসিদ্ধ। বদর যুদ্ধে আল্লাহ অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের অলৌলিক বিজয়
শাব্দিক অর্থে জাকাতের অনেক অর্থের মধ্যে পবিত্রতা ও ক্রমবৃদ্ধি অন্যতম। পারিভাষিক অর্থে জাকাত হলো- ধনীদের ধন-মাল থেকে আল্লাহর নির্ধারিত হারে উপযুক্ত ব্যক্তিকে প্রদান করা। আল্লাহ বলেন, ‘…এবং তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির
মাহে রমজান, সিয়াম সাধনা ও কিয়াম অনুশীলনের সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। এ মাস কেবল উপবাস ব্রত বা সংযমের নয়; বরং এ মাস আত্মসংশোধনেরও। এ মাস সহমর্মিতার, সহযোগিতার। এ মাস আল্লাহর ধ্যানের, এ
মাহে রমজান মাস বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তায়ালার প থেকে এক অনন্য উপহার। ইসলামী বর্ষপঞ্জির অর্থাৎ হিজরি সনের নবমতম এই মাস আরবি ১২টি মাসের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। আর এই মর্যাদার
মুসলমানদের পবিত্র ও শ্রেষ্ঠতম মাস রমজানুল মুবারক। গুরুত্ব ও বরকতের দিক দিয়ে রমজান মাস অন্য মাস থেকে ভিন্ন। রোজাকে রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের দিকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এবং একে আত্মিক,
পাঁচ স্তম্ভবিশিষ্ট জীবন-পদ্ধতির ঐশ্বরিক নিরাপদ আবাসগৃহের নাম ইসলাম। মাহে রমজানের সিয়াম সাধনা ইসলামের অন্যতম ব্যতিক্রমী এক ইবাদত; যা কল্যাণে, সওয়াবে ও বিবিধ উপকারিতায় স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর। আজ পবিত্র রমজানের এগারোতম
এ বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ দুই হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা ও সর্বোচ্চ দুই হাজার ৩১০ টাকা ফিতরা
রহমত, বরকত, নেয়ামত ও ক্ষমার মাস রমজানুল মোবারক। আল্লাহ তায়ালার কাছে এ মাসের মর্যাদাই অনন্য। রমজান ও কুরআনুল কারিমের সাথে রয়েছে গভীর সম্পর্ক। এ বরকতময় মাসে আল্লাহ তায়ালা মহাগ্রন্থ কুরআন