ফাজালা ইবনে উবাইদ রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: একটি লোককে নামাজে প্রার্থনা করতে শুনলেন। সে কিন্তু তাতে আল্লাহর প্রশংসা করেনি এবং নবী সা:-এর ওপর দরুদও পড়েনি। এ দেখে
আল্লাহ সৃষ্টির উন্মেষ ঘটান এবং পরবর্তীকালে তাঁর ইচ্ছামতো তাকে জটিল ও বৈচিত্র্যময় করে তুলেন। নিম্নবর্ণিত আয়াতগুলো থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার যে, ‘সৃজনশীল ক্রমবিকাশ’ আল্লাহর অন্যতম প্রধান সৃষ্টিকৌশল। যার গতিপথ আল্লাহর
পৃথিবীর বুকে কাফেররা যাচ্ছেতাই করে চলেছে। নিজেদের মনমতো জীবনযাপন করছে। আল্লাহ তায়ালার আদেশগুলো মানছে না ও তার নিষেধগুলোর তোয়াক্কা করছে না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারা মহান আল্লাহর অবাধ্যতা ও নাফরমানির
কুরআন ও রমজানের পরস্পরের মধ্যে বেশ গভীর সম্পর্ক রয়েছে। রমজানকে কুরআন নাজিলের মাস হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। অবশিষ্ট মাসগুলোর তুলনায় এ মুবারক মাসে কুরআন বেশি পড়া ও শোনা হয়। ইমাম
‘দুর্ভোগ প্রত্যেকের, যে পশ্চাতে ও সম্মুখে লোকের নিন্দা করে।’ (সূরা হুমাজাহ-১) অর্থাৎ যারা সমালোচনা করে, নিন্দা করে, গিবত করে, তাদেরকে এই আয়াতে আল্লাহ তায়ালা কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আইয়ামে জাহিলিয়া যুগে
আমাদের সমাজে অন্যায় অপরাধ অত্যচার জুলুম অনেক বেশি বেড়ে গেছে। মানুষ ভুলে গেছে পরকাল ও জাহান্নামের আগুনকে। অন্যায় অপরাধ ও জুলুমের কারণে আগে বহু জাতিকে আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করে দিয়েছেন,
হজ ইসলামের অতিগুরুত্বপূর্ণ একটি ফরজ ইবাদত। যা পালন করার উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসে অসংখ্য মানুষ জমায়েত হয় কাবা শরিফের চার পাশে। এ হজব্রত পালন করার জন্য প্রতিটি মুসলমান
পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন সময় ভূমিকম্প হয়, যার মাত্রা কখনো বেশি, কখনো কম থাকে। ভূমিকম্পের যে দৃশ্য আমাদের চোখে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে দৃষ্ট হয় আসলে তা মানুষের জন্য আল্লাহর পক্ষ
বাকশক্তি আল্লাহর দেয়া অন্যতম বড় নিয়ামত। এ নিয়ামতের কদর করে কথা বলতে হবে জেনে-বুঝে ও হিসাব করে। মুখ আছে বলেই সব কথা বলা যাবে না। কারণ, মানুষের প্রতিটি কাজকর্ম ও
উম্মুল মু’মিনিন হজরত হাফসা রা: থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, চারটি আমল রাসূলুল্লাহ সা: নিয়মিত করতেন, কখনো ত্যাগ করতেন না। আমলগুলো হলো- ১. আশুরার রোজা; ২. রমজানের শেষদশকের ইতিকাফ; ৩. প্রতি