প্রত্যেক মোমেন ব্যক্তি বিশ্বাস করে সুস্থতা-অসুস্থতা। ভালো-মন্দ। সুখ-দুঃখ, সব কিছ ুআল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আর আল্লাহ সর্বাবস্থায় বান্দার কল্যাণকামী এই বিষয়ে দৃঢ় আস্থা রাখে। সুস্থতা-অসুস্থতা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আল্লাহ তায়ালা
বিয়ে আল্লাহ তায়ালার আদেশ। নবীজী সা:-এর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাহ। বিয়ে হলো আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে রহমত ও বরকত, পরিতৃপ্তি ও প্রশান্তির সর্বোত্তম ফোয়ারা। ঈমানের পূর্ণতা, উন্নতি ও চারিত্রিক আত্মরক্ষার অনুপম হাতিয়ার।
সাহাবা আজমাইন রা: ছিলেন রাসূল্লাহ সা:-এর সংগ্রামমুখর জীবন সুখ-দুঃখের সাথী। সত্য অনুসরণ ও দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তারা ছিলেন এ উম্মতের সর্বোচ্চ ব্যক্তিত্ব। আল্লাহ ও রাসূল সা: প্রদত্ত সত্যের মানদণ্ডে তারা
কথাবার্তা মানুষের যোগাযোগের বাহন। আল্লাহর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিয়ামত; যা মানুষকে অন্য সব সৃষ্টি জীব থেকে আলাদা করেছে। আমরা যে সব নিয়ামত অপচয়ে অভ্যস্ত কথন-নিয়ামত তার অন্যতম। আমরা সর্বক্ষণ অযৌক্তিক, অপ্রয়োজনীয়
হজ ইসলামের অন্যতম মৌলিক বিধান। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে পবিত্র কাবা শরিফ কেন্দ্র করে বিশ্বের মুসলমানরা হজ পালন করে থাকেন। ভাষা-বর্ণ, জাতি-গোষ্ঠীসহ অন্যান্য বাহ্যিক বৈচিত্র্য ও পার্থক্য থাকলেও আকিদা-বিশ্বাস ও
হিজরি সালের ১১তম মাস জিলকদ। ইসলামের ইতিহাসে বিভিন্ন কারণে এ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রিয় নবী সা: জীবনে যে কয়টি ওমরাহ করেছেন তার সব ক’টি করেছেন এ জিলকদ মাসে। এ মাসেই
হজরত লুত আ:-এর জাতির ধ্বংসের কারণ ছিল ‘সমকামিতা’। তারা পুরুষদের দ্বারা কামপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করত। তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত আ:-কে তাদের মধ্যে প্রেরণ করেন। হজরত লুত আ: ছিলেন
মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের বিভিন্ন নেয়ামত দিয়ে ধন্য করেছেন। পার্থিব জগতে প্রতিটি বস্তু মানবজাতিরর কল্যাণের জন্য সৃজন করেছেন। পৃথিবীকে সাজিয়েছেন হরেক রকম সৃষ্টি দিয়ে। এরমধ্যে অন্যতম হলো, বৃক্ষরাজি। গাছগাছালি জীব-জন্তুকে
লেখালেখি একটি আর্ট, একটি নান্দনিক শিল্প। কুরআন ও হাদিসের দৃষ্টিতে লেখনীর গুরুত্ব অপরিসীম। লিখতে হয় কলম দিয়ে। আর কলম নামে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বিজ্ঞানময় কুরআনুল কারিমে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল
সূরা ইখলাস আল কুরআনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সূরা। এ সূরাটি আল্লাহর পূর্ণাঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে। ‘বলো, আল্লাহ একক। তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। তিনি জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি। তাঁর সমকক্ষ