জীবিকা অন্বেষণ ও উপার্জন মানব জীবনের জন্য একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানুষকে নিজের জীবিকা নিজের হাতে পরিশ্রম করে উপার্জন করতে হবে। কেননা, স্থবিরতা ও হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকার জীবন মৃত্যুর
সর্বকালের বিশ্ববাসী পারলৌকিক জীবনে দুই ভাগে বিভক্ত হবে যথা- ১. সফল অর্থাৎ জান্নাতবাসী এবং ২. ব্যর্থ অর্থাৎ জাহান্নামবাসী। তদ্রুপ মুমিনদের আল্লাহ দুই ভাগে বিভক্ত করেছেন যথা- ১. সফল বা পরিপূর্ণ
মহররম মাসের সুন্নত আমল সম্পর্কে সহিহ হাদিসসমূহে যা বর্ণিত হয়েছে তা হলো, আশুরার রোজা পালন করা। রাসুল (সা.) ১০ মহররমে রোজা পালন করেছেন। ইহুদি ও নাসারারা শুধুমাত্র ১০ মহররমকে সম্মান
মানুষ শব্দের উৎপত্তিগত অর্থই হচ্ছে ভুল। অর্থাৎ মানুষ মাত্রই ভুল করবে- এটিই স্বাভাবিক। আর এ জন্যই একজন মুমিনের ভুল সংশোধন করে দেবে অপর একজন মুমিন, যা গুরুত্বের সাথে মহান আল্লাহ
আজ মঙ্গলবার (১০ মহরম) পবিত্র আশুরা। কারবালার শোকাবহ এবং হৃদয়বিদারক ঘটনাবহুল এই দিনটি মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে ধর্মীয়ভাবে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। ত্যাগ ও শোকের প্রতীকের পাশাপাশি পবিত্র দিবস হিসেবে আশুরা মুসলিম বিশ্বে
মহররম যুগ যুগান্তরের অনেক ঘটনার ভার বহন করে কালচক্রের পাখায় চরে বারবার আমাদের কাছে ফিরে আসে। আরবি বর্ষ-পরিক্রমার এটি প্রথম মাস। এটি ‘আশহারুল হুরুম’ বা হারামকৃত মাস চারটির একটি। মহররম
আরবি হিজরি বর্ষের প্রথম মাস মহররম। ইসলামী পরিভাষায় মহররমের ১০ তারিখকে আশুরা বলা হয়। সৃষ্টির শুরু থেকে মহররমের ১০ তারিখে তথা আশুরার দিনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। ফোরাত নদীর
রাসূল সা:-এর মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য চান্দ্রমাসের হিজরি সন সূচনা। আরবি বর্ষপঞ্জির সাথে পৃথিবীর ১৬০ কোটি মুসলমানের আবেগ-অনুভূতি ও ইসলামী আচার-অনুষ্ঠান সর্বোপরি ইবাদত-বন্দেগির বিষয়টি সরাসরি
‘মুহররম’ হিজরি বছরের প্রথম মাস। এই মাসের ১০ তারিখকে আশুরা বলা হয়। আশুরাকে কেন্দ্র করে বছরের প্রথম মাসটি অত্যন্ত সম্মানিত। এর রয়েছে ঐতিহাসিক তাৎপর্য। অসংখ্য কালজয়ী ঘটনার সাক্ষী পবিত্র আশুরা।
নবী সা: স্বীয় জীবদ্দশায় মহররম ও আশুরার ফজিলত, আমল বিষয়ে বলে গেছেন, যা একাধিক সহিহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। অপর দিকে, কারবালার ঘটনা ঘটেছে রাসূল সা:-এর ইন্তেকালের অর্ধশতাব্দী পরে অর্থাৎ ৬১