সালাতে কুরআন তিলাওয়াত আবশ্যকীয়। সালাতের বাইরেও কুরআন তিলওয়াতে অনেক ফজিলত বা মহত্ত্ব ও মর্যাদা রয়েছে যা নবী করিম সা: তাঁর পবিত্র হাদিসে ইরশাদ করেছেন। এই প্রবন্ধে কুরআনে পাকের সূরা ফাতিহার
ইসলাম শান্তির ধর্ম, কল্যাণকামিতা স্বভাবজাত ধর্ম। যেখানে মানুষ ভালোর দিকে আহ্বান করে, অন্যায় কাজ থেকে বাধা প্রদান করে, ইনসাফের পথ দেখায় আর অত্যাচারের পর মাড়িয়ে দেয়। দানের প্রতি উৎসাহিত করে,
দোয়া : أعوذ بعزة الله وقدرته من شرما أجد وأحاذر উচ্চারণ : আউজু বি-ইজ্জাতিল্লহি ওয়া কুদরাতিহি মিন শাররি মা আজিদু ওয়া উহাজিরু। অর্থ : আল্লাহর নামে আমি আল্লাহর অসীম সম্মান
‘রমজান মাস, যাতে নাজিল হয়েছে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন, যা বিশ্বমানবের জন্য হেদায়াত, সুস্পষ্ট পথনির্দেশ এবং হক ও বাতিলের মধ্যে পার্থক্যকারী।’ (সূরা আল বাকারা, আয়াত ১৮৫) পবিত্র ও আকাক্সিক্ষত মাহে রমজানের আর
আমরা সবাই জানি, গিবত বা পরনিন্দা মারাত্মক গুনাহের কাজ। তবু আমাদের কথার ভাঁজে সকাল-সাঁঝে পরনিন্দার রেশ থেকেই যায়। কেউ কেউ গিবত থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে সতর্ক থাকলেও গিবত শোনাও যে
দুই বছর পর ফের মক্কা-মদিনার হারামাইন শরিফে রমজানের শেষ দশকে ইতেকাফের অনুমোদন দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) হারামাইন জেনারেল প্রেসিডেন্সির সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করে। হারামাইন জেনারেল প্রেসিডেন্সির
আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সা: এবং তাঁর সাহাবিরা আমাদের প্রেরণার উৎস। প্রিয় নবীজী সারা জীবন মানবতার কল্যাণে নিজের আরাম-আয়েশ ও ভোগবিলাস ত্যাগ করেছেন। আয়েশা রা: বলেন, রাসূল সা: এই দুনিয়া
পবিত্র হৃদয় জান্নাতে যাওয়ার পূর্বশর্ত। প্রত্যেক মুমিনের উচিত, হৃদয়ের পবিত্রতা অর্জন করা। অর্থাৎ অন্তরকে গুনাহ থেকে পরিচ্ছন্ন করা এবং হিংসা-বিদ্বেষ, লোভ-লালসা, আত্ম-অহমিকা ও কপটতামুক্ত রাখা। মহানবী (সা.)-পবিত্র ও বিশুদ্ধ হৃদয়ের
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের কেউ তাশাহহুদে উপনীতে হয়, তখন যেন সে চারটি বিষয় থেকে আল্লাহর আশ্রয় কামনা করে। সে বলবে, হে আল্লাহ, আমি আপনার
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত ‘শবে বরাত’ নামে প্রসিদ্ধ। শব্দ দুটি ফারসি ভাষা থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। আরবি শব্দ ‘বারাআতে’র অর্থও মুক্তি। তাই শবে বরাত