রমজান মুসলিম উম্মাহর দরবারে সংযম, আত্মত্যাগ, আত্মশুদ্ধির বার্তা বয়ে আনে। সারা দিনের সাওম পালন শেষে সূর্যাস্তের আগে ইফতার নিয়ে অপেক্ষমাণ মু’মিন বান্দা আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্যের বলিষ্ঠ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
কথায় বলে, হুজুগে বাঙালি। সামনে যা পায় তা নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সংবাদের শিরোনাম হিসেবে কখনো আসে ‘হিরো আলম’ কখনো বা আরাভ খানরা। বাংলাদেশের যেকোনো সংবাদ মাধ্যম তো আছেই উপরন্তু
পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর নফল সালাতের মধ্যে সর্বোত্তম মর্যাদাপূর্ণ এবং বরকতময় সালাত হলো সালাতুত তাহাজ্জুদ। মাহে রমজানে সালাতুত তাহাজ্জুদের সাওয়াব এবং ফজিলত অন্যান্য মাসের নফল সালাতের চেয়ে বহুগুণ বেশি এবং
রমজানুল মোবারক হিজরি বর্ষের নবম মাস। এ মাসের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য অপরিসীম। এ মাসে বৃষ্টির মতো বর্ষিত হয় প্রভুর রহমধারা। মাগফিরাতের বন্যায় ভেসে যায় গুনাহের আবর্জনা। মুক্তি মেলে জাহান্নামের কঠিন
আমরা যদি আত্মসমালোচনাপূর্বক নিজেদের প্রশ্ন করি, প্রকৃত অর্থেই আমাদের মূল্যবোধ, শিষ্টাচার- সৌজন্য, আচার-আচরণ, চিন্তাচেতনা ও আদর্শিক দিক দিয়ে সজাগ-সচেতনভাবে পবিত্র রমজান মাসকে রহমত, বরকত ও মাগফিরাত অর্জনের লক্ষ্যে আমরা কি
ষাট কেজি ওজনের বাজপাখির লোগো দেখে নয়, আমার চিন্তায় হুমড়ি খেয়ে পড়ল, এই অজ্ঞাতনামা যুবকের গহনার দোকান উদ্বোধনে সাকিব আল হাসানের মতো ক্রিকেটের সুপার স্টার কেন যোগ দিয়েছিলেন? দুবাইয়ের একটি
ইফতার শুরু করা উচিত এক গ্লাস পানি দিয়ে। ডাবের পানি খাওয়া যেতে পারে। কৃত্রিম শরবতের চেয়ে লেবুর শরবত স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে এক গ্লাসের বেশি শরবত না খাওয়াই ভালো। দু’-একটি
রহমতের পয়গাম নিয়ে আসে বরকতময় রমজানুল মোবারক। এখনি শুরু হয়ে যাবে রহমতের বারিধারা। আল্লাহর প্রিয় বান্দারা রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের বৃষ্টিতে অবগাহন করবে বলে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। কিন্তু
অষ্টম শতকে পাল রাজা ধর্মপাল (৭৭০-৮১০) যেসব বৌদ্ধ মঠ তৈরি করেন, এর মধ্যে অন্যতম হলো ওদন্তপুরী বা ওদন্তপুরা বৌদ্ধ বিহার। পাল আমলের প্রধান পাঁচ বিহারের একটি ছিল ওদন্তপুরী। বাকিগুলো হলো
দেশে প্রায় সর্বত্রই ত্রুটিযুক্ত ঘরবাড়ি, ইমারত ও অবকাঠামো নির্মাণ যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। ফলে প্রায়ই বিভিন্ন স্থানে অগ্নিদুর্ঘটনা, বিস্ফোরণ, ধস ঘটছে। ভূমিকম্প হলে তো খুবই করুণ পরিস্থিতি হবে। ইমারত নির্মাণ