পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে দীর্ঘ তিন মাস ধরে অপেক্ষায় রয়েছেন এইসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীরা। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা
দীর্ঘ ছুটিতে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা অব্যাহত রাখতে এবার ঘরে বসেই পরীক্ষা নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। ইতোমধ্যে মৌখিকভাবে এ বিষয়ে একটি নির্দেশনাও জারি করা হয়েছে। তবে প্রাথমিক স্কুলের
এশিয়ার সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন তালিকা প্রকাশ করেছে টাইমস হায়ার এডুকেশন। ‘এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাংকিং ২০২০’ নামে ওই তালিকায় ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হলেও স্থান পায়নি বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠান। এমনকি
করোনাভাইরাস মহামারীতে মেস ভাড়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে সম্পূর্ণ অনাবাসিক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে আয়ের পথ টিউশনি ও পার্টটাইম জব বন্ধ থাকায় বাসা ভাড়া জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। এদিকে
করোনা ভাইরাস জনিত রোগ কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধের এবং পরিস্থিতি উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তবে সীমিত আকারে সরকারি দপ্তর সমূহ খোলা রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে দেশের সকল শিক্ষা
২০২০ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় ১০৪টি প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী ফেল করেছে। আজ রোববার ঘোষিত ফল থেকে এমন তথ্য জানা গেছে। বেলা ১১টায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি
এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। রোববার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ কিছুটা কমে আসায় বিভিন্ন দেশে ধীরে ধীরে শিথিল হচ্ছে লকডাউন। অন্যদিকে দিন দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকলেও একই পথ হাঁটছে বাংলাদেশ। এরই মধ্যে দেশের বেসরকারি কিছু
শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকেই এবার ছন্দপতন। করোনাভাইরাসের নির্মম হানায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিক্ষাখাত। প্রাথমিক পর্যায় থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত পুরো সেক্টরে তছনছ অবস্থা। এতে চরমভাবে অনিশ্চয়তায় পড়েছে দেশের পাঁচ
ডাকযোগে সব শিক্ষা বোর্ডে পৌঁছে গেছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্রের ওএমআর শিট। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে স্ক্যানিংয়ের কাজও। দুই শিফটে কাজ করছে সব শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ শাখার সংশ্লিষ্ট বিভাগ।