পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটির সমন্বয়ে টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামী রোববার খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন এক সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে যখন দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। দেশের
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) রাজনৈতিক সংগঠন ও এর কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে হাইকোর্ট। গত ১ এপ্রিল হাইকোর্টের রায়ের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জরুরি ভিত্তিতে আপিল করতে উদ্যোগী হতে বলেছে বুয়েট
২৬ এপ্রিল শুক্রবার সব বিভাগে একযোগে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় কান খোলা রাখাসহ বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। পিএসসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষার সময়
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েটে) আবার ছাত্ররাজনীতি চালু হবে জানলে এই ক্যাম্পাসে ভর্তি হতেন না বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগের হাতে নিহত আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ। তিনি বলেন, ‘আমার সুযোগ ছিল, আমি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) রাজনীতিমুক্ত রাখার বিষয়ে আইনি উদ্যোগ নিতে উপাচার্যের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সন্ধ্যায় বুয়েটের ড. এম এ রশীদ প্রশাসনিক ভবনের সামনে চলমান ঘটনা প্রবাহের জেরে
রাজনীতি গণতান্ত্রিক অধিকার, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা চাইলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) পুনরায় রাজনীতি চালু হতে পারে বলে জানিয়েছেন ভিসি অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার। রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে বুয়েটে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভিসি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে ক্যাম্পাসটিতে ছাত্র রাজনীতি ফেরাতে প্রতিবাদ সমাবেশ ডেকেছে সংগঠনটি। এর অংশ হিসেবে আজ রবিবার শহীদ মিনারে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) আন্দোলনে থাকা শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা পেছানোর দাবি না করে ভুল করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন উপাচার্য সত্য প্রসাদ মজুমদার। আজ শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।
দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভে নেমেছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সকাল থেকে প্লাকার্ড হাতে নিয়ে তারা বিক্ষোভ শুরু করেন। এর আগে শুক্রবার দুপুর আড়াইটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয়ে
দেশের সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে (হাইস্কুল) শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে। চার বছরের ব্যবধানে মাধ্যমিক পর্যায়ে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে। একই সময়ে মাদরাসায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থী বেড়েছে। শিক্ষার্থী বেড়েছে কারিগরি ও ইংরেজি