বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বর্ষ গ্রন্থে ৩১০টি নদীর উল্লেখ আছে। নদীই এ দেশের প্রাণ। আবার এ নদীই অনেক সময় সর্বনাশ ডেকে আনে। এ জন্যই পদ্মার আরেক নাম কীর্তিনাশা। দেশে প্রতি বছরই বিস্তীর্ণ
নগরীতে জলাবদ্ধতা আমাদের দেশের পুরনো সমস্যা। প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে এ নিয়ে বিস্তর কথাবার্তা হয় এবং বড় বড় বাজেটের কাজও হয়। দেশের দুই প্রধান নগরী ঢাকা ও চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা দূর করার
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১২টি ভূকম্পন ফাটল আছে। একটি বিষয় লক্ষণীয়, প্রতি ১০০ বছর পরপর ফাটল থেকে বড় ধরনের ভূকম্পন হয়ে থাকে। সাধারণত বড় মাত্রার ভূমিকম্প হয়ে থাকে প্লেট বাউন্ডারির মধ্যে। যদিও
করোনা পরিস্থিতিতে যাত্রীস্বল্পতার কারণে বিষম বিপাকে পড়েছেন দেশের পরিবহন ব্যবসায়ীরা। বিরাজমান মহামারীর প্রেক্ষাপটে এবং অনেক বেশি ভাড়ার দরুন গণপরিবহনে যাত্রী এখন খুব কম। ভাড়া কমার কোনো লক্ষণ নেই। তদুপরি এক
সম্প্রতি দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণী সংস্থার বিরুদ্ধে বেশি বিল দেয়ার অভিযোগ ওঠে দেশজুড়ে। শুধু ভৌতিক বিল করেই ক্ষান্ত হয়নি বিদ্যুৎ বিতরণকারী কর্তৃপক্ষ, তা সংশোধন না করে আদায়ের জন্য চাপও দেয়া
বাংলাদেশের আদালত কয়েক বছর ধরে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সাধারণ মানুষের প্রতিকার পাওয়ার চেয়ে এর রাজনৈতিক ব্যবহার নিয়ে চলছে এই বিতর্ক। দ্রুত প্রতিকার পাওয়ার ক্ষেত্রে দেশের মানুষ বঞ্চিত
দেশে করোনাভাইরাসজনিত মহামারী পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে যেমন তোলপাড় চলছে তেমনি রাজধানী ঢাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে তোলপাড় চলছে অন্য এক ভোগান্তির কারণে। সেটি হলো বিদ্যুৎ বিভাগের ভৌতিক বিল। গত দুই
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছুঁই ছুঁই। মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। এই মুহূর্তে দৈনিক ২৫-৩০ হাজার টেস্ট করা দরকার; কিন্তু হচ্ছে মাত্র ১৫ হাজারের মতো। তা-ও হচ্ছে মাত্র দু’দিন ধরে।
জাতীয় সংসদে গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাজেটের হিসাব মেলাতে বিশেষজ্ঞরা হিমশিম খাচ্ছেন। করোনার কারণে বিশ্ব অর্থনীতির মতো বাংলাদেশের অর্থনীতিও মন্দার ধাক্কায় রয়েছে। চলতি বাজেটে রাজস্ব আদায়ে প্রায় ১ লাখ
দেশের অর্থনীতির ওপর চলমান মহামারীর বিরূপ প্রভাব এখন দৃষ্টিগ্রাহ্য হতে শুরু করেছে। লকডাউন শুরুর পর অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকরা কর্মহীন হয়ে পড়েন। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত মানুষের সংখ্যা মোট শ্রমিকের ৮৫ শতাংশ।