কোভিড-১৯ রোগ উপশমে ম্যালেরিয়ার ওষুধ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের পরীক্ষামূলক ব্যবহার আপাতত বন্ধ রাখতে বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কোভিড-১৯ রোগীর সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ থেকে সংস্থার পক্ষ থেকে মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস সোমবার এই
ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা করোনাভাইরাসের নতুন একটি চিকিৎসা পদ্ধতির ওপর পরীক্ষা শুরু করছেন। তারা বলছেন, গুরুতরভাবে অসুস্থ করোনা রোগীদের সারিয়ে তুলতে এই ওষুধ কাজ করতে পারে বলে তারা আশাবাদী। দেখা গেছে, যারা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক হিসেবে ‘হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন’ নামে যে ওধুষ খাওয়ার কথা জানিয়েছেন, তা প্রকৃতপক্ষে কোভিড-১৯ রোগীদের মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রসিদ্ধ জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সাময়িকী ল্যানসেট-এর এক গবেষণায়
মহামারী করোনাভাইরাস থেকে রক্ষায় অতিরিক্ত সতর্কতার বিকল্প নেই। তবে আপনার যদি পূর্ব থেকে হাঁপানির সমস্যা থাকে তাহলে এই সতর্কতা আরো বাড়াতে হবে। হাঁপানি হলে বুকে ব্যথা এবং শ্বাস নিতে সমস্যা
শ্বাসনালি ও ফুসফুসজনিত জটিলতায় সৃষ্ট শ্বাসকষ্ট নিরাময়ের প্রধান ওষুধ ইনহেলার বা উচও. এটি একটি ডিভাইস, যার ভেতরে শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণের ওষুধ খুব স্বল্পমাত্রায় বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে উচ্চচাপে রাখা হয়। শ্বাসকষ্ট দ্রুত
বিশ্বে যেকোনো একটি ভ্যাকসিন আসার আগেই করোনাভাইরাস প্রাকৃতিকভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘের স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্থা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সাবেক শীর্ষ এক চিকিৎসক। সংস্থাটির সাবেক ক্যানসার বিশেষজ্ঞ এবং
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে বাড়ির সামনে, রাস্তায়, মার্কেটে কিংবা শপিংমলে জীবাণুনাশক ছিটানো হচ্ছে বিশ্বের অনেক দেশে। তবে এভাবে জীবাণুনাশক ছিটিয়ে করোনাভাইরাস নির্মূল করা যায় না। এটি অকার্যকর এবং এতে মানুষের স্বাস্থ্য
কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জীবন বাঁচানোর লক্ষ্যে পরীক্ষামূলকভাবে কনভেলেসেন্ট প্লাজমা থেরাপি (সিপিটি) দিতে শনিবার থেকে প্লাজমা সংগ্রহ শুরু করেছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল। হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এমএ
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে সদ্য যোগদান করা এক চিকিৎসকের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সোহারাব হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আক্রান্ত চিকিৎসককে হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে রেখে চিকিৎসা
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক শীর্ষ কর্মকর্তা। ডব্লিউএইচও’র প্রধান বিজ্ঞানী সৌমিয়া সোমিনাথানের বরাত দিয়ে এ তথ্য