শরীরের অন্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মতো কিডনি খুব গুরুত্বপূর্ণ দুটি অঙ্গ। মানবদেহের বর্জ্য নিঃসরণ করে দেহ সুস্থ ও রোগমুক্ত রাখতে এ অঙ্গ বিশেষ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু তেমন কোনো লক্ষণ প্রকাশ না
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ৬৯৭। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের সর্বশেষ পরিসংখ্যান জানার অন্যতম ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, নভেল করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত
আতঙ্ক আর সচেতনার অভাবে করোনাভাইরাস নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা বিভ্রান্তির তৈরি হয়েছে। নানা গুজবে কান দিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন মানুষজন। বিজ্ঞানীদের মতো সাধারণ মানুষের মধ্যেও রয়েছে করোনা নিয়ে নানা প্রশ্ন।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মিছিল দিন দিন আরো দীর্ঘ হচ্ছে। শুক্রবার পর্যন্ত বিশ্বে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৩ হাজার ১৯৫ জনে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের সর্বশেষ পরিসংখ্যান জানার অন্যতম
আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। মহামারি আকারে এটি ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই। এরই মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছে ৪২ হাজারেরও বেশি মানুষ। আর বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮
করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। ১৫৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে নতুন আরো তিনজন শনাক্ত করা হয়েছে। আবার একই সময়ে সুস্থ হয়েছেন আরো ছয়জন। বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ
নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমিত রোগ কোভিড–১৯। চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসটি এখন বিশ্বব্যাপী সংক্রমণ ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে। করোনার কারণে বদলে গেছে পৃথিবীর চিরচেনা রূপ। থমকে গেছে মানুষের দৈনন্দিন স্বাভাবিক
মহামারী সংক্রমণবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থা এপিআইসি (অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোফেশনালস ইন ইনফেকশন কন্ট্রোল অ্যান্ড এপিডেমোলজি) বলছে, করোনাভাইরাসের আক্রমণ ঠেকাতে প্রত্যেকেরই উচিত মুখ, চোখ, নাক, কান স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা। এটা
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসকে যেন কোনোভাবেই বশে আনতে পারছে না বিশ্ববাসী। এই ভাইরাসে মৃতের সংখ্যাটাও বেড়েই চলছে হু হু করে। বিশ্বজুড়ে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। তাই করোনার প্রতিষেধক তৈরিতে মরিয়া হয়ে
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যান বলছে, সারা বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে চার লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষ। আর মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের কাছাকাছি। সবচেয়ে বেশি