শীতকালে অনেকে নানা ধরনের রোগে পড়েন। ঠান্ডা থেকে রক্ষা পেতে গরম কাপড় ও ত্বক বাঁচাতে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম, লোশন ব্যবহার করেন। চোখ কিন্তু অরক্ষিতই থাকে। দেখা দেয় চোখের বিভিন্ন সমস্যা।
শরীরের সব দূষিত বর্জ্য পদার্থ বের করে তাকে সুস্থ রাখাই যকৃৎ বা লিভারের কাজ। শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির মারাত্মক একটি অসুখের নাম হলো লিভার সিরোসিস। এই রোগে লিভার পুরোপুরি
স্তনের কিছু কোষ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে, ওই অনিয়মিত ও অতিরিক্ত কোষগুলো বিভাজন হয়ে টিউমার বা পিণ্ডে পরিণত হয়। সেটি রক্তনালির লসিকা (কোষ-রস) ও অন্যান্য মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে।
ফুসফুসের বায়ুবাহিত নালির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পেশির আপেক্ষিক সংকোচনে বাধাপ্রাপ্ত হয় শ্বাস-প্রশ্বাস। এতে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। এর নাম হাঁপানি। এটি এক ধরনের স্নায়বিক রোগ। এ রোগ প্রাণনাশক না হলে ভীষণ পীড়াদায়ক।
ক্যানসার শব্দটির মধ্যেই রয়েছে এক ধরনের ভীতি। শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে মুত্যু পথযাত্রী অস্থিচর্মসার কারও চেহারা। এমন মনে হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর গড়ে এক কোটি ২৭ লাখ
শীতের প্রকোপ ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। এতে ত্বকের শুষ্কতার পাশাপাশি যাদের অ্যাজমা ও আলার্জি রয়েছে, তাদেরও নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যারা অ্যালার্জি কিংবা অ্যাজমার সমস্যায় ভুগছেন, তাদের শীত মৌসুমে
হঠাৎ মাথা ঘুরতে শুরু করলে বিষয়টি গুরুত্ব দিতে হবে। অনেক কারণেই মাথা ঘুরতে পারে। মূলত কানের ভেতরে ভেস্টিবুলোককলিয়ার নামের স্নায়ুতে সমস্যার কারণে বেশি মাথা ঘুরে থাকে। হঠাৎ করে বসা, হঠাৎ
আমরা সবাই জানি, দেহের জন্য বিশুদ্ধ পানি পান খুব জরুরি। দিনে ২-৩ লিটার পানি পান করা ভালো। কিন্তু শিশুর ক্ষেত্রেও কি একই নিয়ম? সাধারণত শিশুদের শরীরের ৭৫ শতাংশ থাকে পানি।
লিউকোরিয়ার আভিধানিক অর্থ শ্বেতস্রাব। এ স্রাব যখন নারীর যোনিপথে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ও ঋতুচক্রের বেশিরভাগ দিনে থাকে এবং অস্বস্তিকর অবস্থা সৃষ্টি করে, এ অবস্থার নামই লিউকোরিয়া। স্ত্রী যোনিপথে শ্বেতস্রাব থাকলেই
রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এক জটিল সমস্যা। এর পরিমাণ বেড়ে গেলে গাঁটে বাত, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি অকেজো হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার