ঝড়টা বেশী সময় স্থায়ী হয়নি, পল স্টার্লিংকে মার্ক উড ফিরিয়ে দিলেন ৮ বলে ১৪ রানেই। তবে অধিনায়ক এন্ড্রু বালবির্নির সম্মুখ থেকে সাহসী নেতৃত্বে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫৭ রানের সংগ্রহ পায় আয়ারল্যান্ড। বালবার্নি খেলেন ৪৭ বলে ৬২ রানের ইনিংস।
এর আগে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টসে জিতে আয়ারল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ইংলিশ অধিনায়ক জশ বাটলার। পল স্টার্লিংকে দ্রুত ফেরত পাঠালেও, বালবার্নির নেতৃত্বে আয়ারল্যান্ডের দ্বিতীয় উইকেট জুটি যেন ইংল্যান্ডের বোলিং লাইনআপকে চ্যালেঞ্জ করে বসে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে আইরিশদের সংগ্রহ ৮২ রান।
১২তম ওভারে দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভাঙে রান আউট হয়ে লরকান টাকারের বিদায়ে। ২৭ বলে ৩৪ রান করেন তিনি। তবে ততক্ষণে দলীয় রান ১০০ ছুঁয়ে ফেলেছে। তবে দুই বল পরেই হ্যারি টেক্টর ০ রানে ফিরে যাওয়ায় ম্যাচে ফিরে ইংল্যান্ড। কার্টিস ক্যাম্ফারকে নিয়ে ১৯ বলে ২৯ রানের জুটি গড়ে যখন মনে হচ্ছিলো পা ফসকালেও পথ হারায়নি আয়ারল্যান্ড, তখনই বালবির্নি ফেরেন লিভিংস্টোনের প্রথম শিকার হয়ে।
পরের বলেই জর্জে ডকরেলকে শূন্য ফিরিয়ে দিয়ে হ্যাট্রিকের আশা জাগিয়ে ব্যর্থ হলেও লিভিংস্টোনেই ইংল্যান্ড ম্যাচে ফিরে আসে। এদিকে মার্ক উড ১১ বলে ১৮ করা কার্টিস ক্যাম্ফারকেও ফেরান নিজের তৃতীয় শিকার হিসেবে। লিভিংস্টোনের তৃতীয় শিকার মার্ক আদাইর। ফলে ১ উইকেটে ১২ ওভার পর্যন্ত পৌঁছালেও অবিশ্বাস্যভাবে পুরো ২০ ওভার খেলতে পারেনি আয়ারল্যান্ড। থেমে যেতে হয়েছে ৪ বল আগেই। শেষ ৭ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা। যার দুটো স্যাক কুরান। ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন লিভিংস্টোন ও মার্ক উড।