ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের চতুর্থ দিনে চারদিক থেকে কিয়েভ দখলে এগিয়ে যাচ্ছে রুশ বাহিনী। আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সিএনএন। প্রতিবেদনে বলা হয়, আজ রোববার ভোরে
কাজ শেষে একটি নাচের ক্লাস ও পার্টির পরিকল্পনা করেছিলেন ইংরেজির শিক্ষক এরিনা। কিন্তু সেই পরিকল্পনা আর বাস্তবে রূপ পায়নি। ওইদিনই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তার সেনাদের ইউক্রেনে হামলার নির্দেশ দেন।
ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভে প্রবেশ করেছে রাশিয়ার সেনারা। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বিবিসি। খারকিভ আঞ্চলিক প্রশাসনের প্রধান ওলেগ সিনেগুবভ বলেন, হালকা সামরিক যান শহরে প্রবেশ করেছে। সিনেগুবভের
রোববার সকালে আচমকাই ভারতের মুম্বাইয়ের একটা বড় অংশ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। যার জেরে চরম ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় শহরবাসীদের। বৃহন্মুম্বই পুরনিগমের কমিশনার ইকবাল সিংহ চহাল জানিয়েছেন, টাটা বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটা অংশ
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে এখন পর্যন্ত হামলা ও সংঘাতে অন্তত ২৪০ বেসামরিক নাগরিক হতাহত হয়েছে। এর মধ্যে নিহতের সংখ্যা ৬৪ জন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবিক কার্যক্রম সমন্বয়কারী সংস্থা (ওসিএইচএ)।
ইউক্রেন-রাশিয়ার সংকট দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে মনে করছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার এই আশঙ্কার কথা জানিয়ে বিশ্বকে প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এদিকে আল জাজিরা
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলো রাশিয়ার বিমানের জন্য তাদের আকাশসীমা বন্ধ করে দেব। শনিবার জার্মানির এআরডি টেলিভিশন তাদের নিজস্ব সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর প্রকাশ করেছে। কবে নাগাদ নিষেধাজ্ঞা জারি করা
বাল্টিক অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে রাশিয়া। এসব দেশের ট্রানজিট ফ্লাইটগুলোও এখন রাশিয়ার ওপর দিয়ে উড়তে পারবে না। এর আগে শনিবার সকালে বাল্টিক অঞ্চলের লাটভিযা, এস্টোনিয়া ও লিথুয়ানিয়া
রাশিয়াকেআর্থিকভাবে কোনঠাসা করতে আর্থিক লেনদেনের বার্তা আদান-প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সুইফট পেমেন্ট নেটওয়ার্ক থেকে দেশটির ব্যাংকগুলোকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইতালি, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ)
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের লাগাম কোনোভাবেই টেনে ধরা যাচ্ছে না। রোববার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন আরো ১৩ লাখ ৩ হাজার ৯১১ জন। একই সময়ে মৃত্যু