হয় বোমার বিস্ফোরণ। নয়তো সতর্কতামূলক সাইরেন। মানুষের কানে কানে প্রকট শব্দ কিংবা আতঙ্কের আওয়াজ। ইউক্রেনের সামরিক প্রতিরোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রাজধানী কিয়েভে ঢুকে পড়েছে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত
ইউক্রেনে হামলা বন্ধ করে রুশ বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরে যাওয়ার জোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্থনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, ‘শান্তির জন্য আরেকটা সুযোগ দিতে হবে।’ ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘে নিরাপত্তা
ইউক্রেনের বর্তমান সংকটের শিকড় অনেক গভীরে এবং যা অবশ্যই ইউক্রেনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বেশিরভাগ পশ্চিম ও মধ্য ইউরোপের দৃষ্টিভঙ্গি হলো, রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মধ্য ইউরোপে তার
রাশিয়া বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ইউক্রেনে সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করেছে। হামলা চালানোর পর দ্বিতীয় দিনেই দেশটির রাজধানী কিয়েভে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের সেনারা তাদের প্রতিহত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফিনল্যান্ড ইউক্রেন থেকে উদ্বাস্তু গ্রহণের জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী সানা মারিন। তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, “(ফিনল্যান্ডের) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইউক্রেন থেকে শরণার্থীদের গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে”। আল জাজিরার এক
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করেছে রাশিয়া। আক্রমণের প্রথম কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাশিয়ার ৫০ ও ইউক্রেনের ৪০ জন সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে
আক্রমণের প্রথম কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রাশিয়া ও ইউক্রেনের ৯০ সেনা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কিয়েভ প্রশাসন। তাদের মধ্যে রাশিয়ার ৫০ ও ইউক্রেনের ৪০ জন রয়েছেন। এ ছাড়া দুপক্ষের সংঘর্ষের
বিশ্বজুড়ে করোনার তাণ্ডব কোনোভাবেই থামছে না। রোববার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন আরো ১৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮০ জন। একই সময়ে মৃত্যু হয়েছে আরো ৭
কর্ণাটকে হিজাব নিয়ে তুমুল বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। রাজ্যের হাইকোর্টে বিষয়টি শুনানি চলাকালীন ভুয়া তথ্য ছড়ানোর মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতেরও চেষ্টা করা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় বিপজ্জনক ধারণা ও সংগঠনগুলোকে মূলধারায় ফেরানোর
মনে হয় না ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আগ্রাসন চালাবে রাশিয়া, উল্লেখ করে মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী তাৎসিয়ানা কুলাকেভিচ আমাদের সময়কে বলেছেন ‘ইউক্রেনে যেহেতু রাশিয়ার স্বার্থ আছে, সেহেতু ইউক্রেন সুরক্ষিত নয় মোটেও।’ সম্প্রতি ইমেইল সাক্ষাৎকারে