তৈরী পোশাক রফতানি উল্টো দিকে যাত্রা শুরু করেছে। টানা চার মাস ধারাবাহিকভাবে কমছে পোশাক রফতানি। নভেম্বরে ৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ, অক্টোবরে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ১ দশমিক ১৬ শতাংশ
এক মাসের মধ্যে পেঁয়াজের দাম কমবে না বলে দেড় মাস আগে জানিয়েছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী। মন্ত্রীর এমন স্বীকারোক্তিতে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ক্ষুব্ধ হন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। রাজধানীর এক জনসভায় তিনি ঘোষণা দেন, পেঁয়াজ
পেঁয়াজের বাজারে নজিরবিহীন অস্থিরতা দীর্ঘ তিন মাস ধরে। আর পুরো জাতি যখন পেঁয়াজ নিয়ে দুশ্চিন্তায় তখন নীরবে বেড়ে গেছে আরো অন্তত এক ডজন পণ্যের দাম। পেঁয়াজের পাশাপাশি বেড়েছে চাল, তেল,
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে দেশে ৩ কোটি যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। শনিবার কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যুবলীগের সমাবেশে প্রধান
এক দিকে রফতানি আয়ের বিশাল ধাক্কা, অন্য দিকে রাজস্ব আদায়ে শ্লথগতি, এই দুয়ে মিলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীলতাকে অনেকটা ঝুঁকির মুখে ফেলে দিয়েছে। এতে করে উদ্বিগ্ন সরকারও। কারণ সরকারের ব্যয়
গত ১০ বছরে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনকে (বিজেএমসি) ১০ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এখন এই টাকা ‘খুঁজে’ পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে খোদ অর্থ মন্ত্রণালয়। এমন সময় অর্থ
পোশাক শিল্পে গত কয়েক বছরে ব্যয় বেড়েছে। ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বেড়েছে গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির বিল। বেড়েছে পরিবহন ব্যয়, সরকারের ভ্যাট-ট্যাক্স, পৌরকর এবং বন্দর খরচ; অন্য দিকে শ্রমিকের মজুরি বেড়েছ ৫১ শতাংশ।
পেঁয়াজ, চাল ও লবণের ‘ভূত’ এবার ময়দার ওপর চেপেছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ময়দার দাম বেড়েছে ১০ টাকা। ১৩৫০ থেকে ১৪০০ টাকায় বিক্রি হওয়া ময়দার বস্তা এখন ১৮০০ থেকে
অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ে অরাজকতা চলছে। পেঁয়াজের দাম দেশবাসীকে ভোগাচ্ছে দীর্ঘ দুই মাস ধরে। দাম পৌনে তিন শ’ টাকায় পৌঁছে যাওয়ায় দেশব্যাপী পেঁয়াজ নিয়ে যে হইচই সৃষ্টি হয় তারই
পেঁয়াজের দাম প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শনিবার বেড়েছে কেজিতে ২০ টাকা। খুচরা বাজারে গতকাল প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ বিক্রি হয় ২৬০ থেকে ২৭৫ টাকা। পাইকারি বাজারে বিক্রি