কনকনে শীতে বিপর্যস্ত ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর ফলে সেখানকার সব বেসরকারি স্কুল ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যটির শিক্ষা বিভাগ। এ সময় সরকারি স্কুলগুলোও বন্ধ থাকবে। যদিও শীতকালীন
শীত পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটেছে। এক সপ্তাহ ধরে দেশে মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছিল। রোববার কোনো কোনো অঞ্চলে তা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে রূপ নেয়। পাশাপাশি এ দিন চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও রেকর্ড
দেশের জেলা ৬৪টি। এর মধ্যে ১১টিতে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রায় সারা দেশেই মাঝারি থেকে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এক সপ্তাহ ধরে চলছে এই পরিস্থিতি, যা হাড় কাঁপিয়ে যাচ্ছে।
দেশে কয়েকদিন ধরে তীব্র ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশায় ক্ষতি হচ্ছে বোরো ধানের বীজতলার। মাঠেই ঝরে পড়ছে সরিষার ফুল। পাশাপাশি রবিশস্যের মধ্যে শাকসবজি, পেঁয়াজ, ডালসহ অন্যান্য ফসলে
সারাদেশে শৈত্যপ্রবাহ আরো বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। আজ শনিবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল ব্যহত হচ্ছে। প্রচণ্ড শীতের মধ্যে মাঝ পদ্মায় আটকা পড়েছে তিনটি ফেরি। শনিবার ভোর ৫টার দিকে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে গেলে ফেরি চলাচল বন্ধ করে
উত্তরাঞ্চলে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। জবুথবু হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের মানুষেরা। রাতে হিম বাতাশের সাথে বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। শুক্রবার সকাল ৯টায় এ অঞ্চলের তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা
প্রচণ্ড শীতে কাঁপছে দেশ। ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে সূর্য। ফলে সারা দেশেই শুরু হয়েছে তীব্র ঠাণ্ডা। শৈত্যপ্রবাহ (১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রা) না থাকলেও হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত অবস্থা সারা দেশে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার ভোর পৌনে ৪টা থেকে নদীপথে কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে গেলে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয় ঘাট কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নিশ্চিত
ঢাকার বাতাসের মান মঙ্গলবার সকালে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৮টা ২৩ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ২১১ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয় স্থানে আছে। চীনের উহান ও