আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর তিন মাস পরে ঢাকায় একটি কর্মসূচির ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ। দলটি নিজেদের ফেসবুক পোস্টে নেতাকর্মীরদের এই কর্মসূচিতে অংশ
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ জুলাই-আগস্টের গণহত্যার জড়িতদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করতে যাচ্ছে সরকার। রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পুরাতন ভবনের
বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার সারাহ ডেরেক লো’র সাথে বৈঠকে বসেছে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। রোববার (১০ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে
রাজধানীতে আজ বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচির ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগকে রুখতে রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল থেকে গুলিস্তানের জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছেন ছাত্র-জনতা। গতকাল রাত থেকেই তারা সেখানে জড়ো হতে
নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের পুলিশ কমিশন গঠন করা জরুরি, ৮ আগস্টের পর আমি পুলিশ সদস্যদের সাথে কথা বলি, এই পুলিশ কমিশন গঠন তাদের সে
বকেয়া পরিশোধে বিলম্ব হওয়ার অজুহাতে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ ৬০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে ভারতীয় কোম্পানি আদানি পাওয়ার। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৮০০
সংবিধানে ‘আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও ঈমান’ ফিরিয়ে আনার দাবি করেছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে নাগরিক ফোরামের উদ্যোগে ‘সংবিধান
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন,‘ শুধুমাত্র নির্বাচনের জন্য দুই হাজার মানুষ জীবন দেয়নি, অর্ধলক্ষ মানুষ রক্ত দেয়নি। রাষ্ট্রব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের জন্য ছাত্র-জনতার এই রক্তাক্ত গণঅভ্যুত্থান। সুতরাং প্রয়োজনীয়
গণহত্যাকারী বা নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আগামীকালকে
আগামীকাল রোববার (১০ নভেম্বর) বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে দলটিকে ফ্যাসিবাদী উল্লেখ করে দেশের ভেতর তাদের সভা, সমাবেশ এমনকি কোনো ধরনের মিছিল করার কোনো সুযোগ নেই বলে হুঁশিয়ারি