টানা ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, করতোয়া, ঘাঘট সবগুলো নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া তথ্য
কক্সবাজারের উখিয়ায় টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যার কারণে ঝুঁকিতে থাকা বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিং করেছে উপজেলা প্রশাসন। এক সপ্তাহ ধরে উখিয়ায় থেমে থেমে
সিলেট-সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছিল। এমন অবস্থায় উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সংলগ্ন উজানে আবারো ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো। শুক্রবার (২৮ জুন) রাতে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের
কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজানের নেমে আসা পানিতে গাইবান্ধায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। গত ২১
সিলেট অঞ্চলে ও উজানে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি। তবে এখনো পানিবন্দী অবস্থায় আছেন ১০ লাখেরও বেশি মানুষ। শুক্রবার (২১ জুন) এ তথ্য জানায় জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবারের
কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাত আর উজানের ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।উজানের পানির চাপ সামলাতে ডালিয়া ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে রেখেছে কর্তৃপক্ষ। তিস্তা নদী তীরবর্তী নিম্ন
কক্সবাজারের সদর উপজেলায় পাহাড়ধসে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী ও তার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দিবাগত রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার পুলিশ লাইন বাদশা ঘোনা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মৃত্যু
উজানের ঢল আর দুই দিনের টানা বৃষ্টি সিলেটে চলমান দ্বিতীয় দফা বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। মহানগর ও জেলাজুড়ে প্রায় চার লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে বন্যাকবলিত হয়ে আছে
সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যায় মানুষের ঘর-বাড়ি, গবাদিপশু ও সহায় সম্পদের ক্ষয়-ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। থেমে-থেমে ভারী বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে প্রবল পাহাড়ি ঢলের জলস্রোত। ভাটির এই জনপদের একদিকে পানি
টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সিলেটের ছয়টি পয়েন্টের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঈদের দিন দু’টি নদীর পানি দু’টি পয়েন্টে বিপৎসীমার