ফিলিস্তিনে অবস্থিত মুসলমানদের প্রথম কেবলাখ্যাত মসজিদুল আকসায় রমজানের প্রথম তারাবি অনুষ্ঠিত হয়েছে। উৎসবমুখর পরিবেশে এতে অংশ নেন অসংখ্য মুসল্লি। জেরুসালেম, পূর্বতীরসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তারা আগমন করেন। এদিন মসজিদ ও
রহমতের পয়গাম নিয়ে আসে বরকতময় রমজানুল মোবারক। এখনি শুরু হয়ে যাবে রহমতের বারিধারা। আল্লাহর প্রিয় বান্দারা রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের বৃষ্টিতে অবগাহন করবে বলে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। কিন্তু
রমজানের রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। প্রতিটি সুস্থ, মুকিম, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও হায়েজ-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর ওপর রমজানের রোজা রাখা ফরজ। কুরআন মাজিদে ইরশাদ হয়েছে- ‘হে ঈমানদাররা! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ
রমজান এলে মুসলমানদের হৃদয়ে জাগে পবিত্র শিহরণ। চার দিকে সৃষ্টি হয় স্বর্গীয় আবহ। পবিত্র রমজানে একজন রোজাদার শুধু পানাহার বর্জনেই সন্তুষ্ট থাকেন না; বরং সবরকম কটু কথা, মন্দ কাজ ও
আর কিছু দিন পরই রহমত ও বরকতের মহান বার্তা নিয়ে পশ্চিমাকাশে পবিত্র রমজানের চাঁদ উদিত হবে। অকল্পনীয় রহমত লাভের নৈসর্গিক মুহূর্তরাজির বার্তাবাহি চাঁদ দেখে মুমিনের হৃদয় আনন্দে হিল্লোলিত হবে। জান্নাতের
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত ‘শবে বরাত’ নামে প্রসিদ্ধ। শব্দ দুটি ফারসি ভাষা থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। আরবি শব্দ ‘বারাআতে’র অর্থও মুক্তি। তাই শবে বরাত
পবিত্র শবেবরাত আজ। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে দেশের মুসলিম সম্প্রদায় আজ দিনটি পালন করবে। এ উপলক্ষে সারা দেশে মসজিদ ও মাদরাসাগুলোয় বিভিন্ন আয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া ইসলামিক
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উম্মাতে মুহাম্মদির জন্য এমন কিছু বরকতময় বিশেষ মাস, দিন ও রাত দান করেছেন, যেগুলোর গুরুত্ব, মাহাত্ম্য ও ফজিলত অপরিসীম। সেসবের মধ্যে পবিত্র শবেবরাত অন্যতম। শাবান মাসের
আমাদের এ পৃথিবীতে কোটি কোটি প্রাণীর একত্রে বসবাস। ইসলামে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের ব্যাপারে জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। জীবজগৎবিষয়ক কুরআনের আয়াত ও হাদিস বিশ্লেষণে দেখা যায় আল্লাহতায়ালা সমগ্র সৃষ্টিজগৎকে ভারসাম্যপূর্ণ করে সৃষ্টি
হাদিস শরিফে শবেবরাতের রাতকে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ তথা মধ্য শাবানের রাত বলা হয়েছে। শাবান আরবি মাসের অষ্টম মাস। এ মাসে আল্লাহ তায়ালা মু’মিন বান্দাদের বিভিন্ন প্রকার রহমত-বরকত দান করেন।