পবিত্র রমজান মাসে আমাদের সবারই উচিত একটু পুষ্টিকর খাবার দিয়ে ইফতার করা। কারণ সারাদিন রোজা রাখায় আমাদের দেহে ক্লান্তি চলে আসে। ইফতারিতে সুস্বাদু খাবার ক্লান্তি দূর করে সতেজতা ফিরিয়ে আনে।
সারাদিন রোজা রেখে তৃষ্ণা মেটাতে প্রয়োজন পানি ও পানীয়। ইফতারে বিভিন্ন ধরনের শরবত ও পানীয় খেতে পছন্দ করে সবাই। কিন্তু সেগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কি না এ ব্যাপারেও খেয়াল রাখা উচিত। সুস্বাদু
একটু পরিশ্রম করলেই শুরু হয় পায়ের যন্ত্রণা, কোমর বা হাঁটুর ব্যথা। আপনি মনে করেতে পারেন বাতের ব্যথা। কিন্তু সব ব্যথাই বাতের নয়। শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলেও এই পরিস্থিতির শিকার হতে পারেন
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় অনেককিছু খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু, ইচ্ছা করলেই কি আর সবকিছু খাওয়া উচিত! এমন অনেক খাবার থাকে যেগুলো আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে ভাজাপোড়া বা
রমজান মাস মুসলমানদের জন্য বিশেষ একটি মাস। মুসলমানদের ওপর এই মাসে রোজা রাখা ফরজ। গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি না—এ নিয়ে অনেক হবু মা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগে থাকেন। গর্ভস্থ শিশুর মেধা
স্বাদ এবং স্বাস্থ্যগুণে মাছ, গোশতকে পাল্লা দিতে পারে একমাত্র ডিম। শরীরের খেয়াল রাখতে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নেও ডিম অনবদ্য। বাজারে গেলে অবশ্য দু’রঙা ডিম পাওয়া যায়। সাদা এবং বাদামি।
সারা দিন না খেয়ে থাকার পর ইফতারে আমরা এমন কিছু খেতে চাই, যা থেকে ঝটপট শক্তি পাওয়া যায়। সেদিক থেকে ভেবে দেখলে চিনি মেশানো শরবত ইফতারের জন্য দারুণ একটি পদ।
রোজাদার ব্যক্তির জন্য খুব আনন্দের উপলক্ষ হচ্ছে ইফতার। শরীরের সুস্থতা ও পুষ্টির চাহিদার কথা বিবেচনা করলেও স্বাস্থ্যকর ইফতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইফতারের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে চলতে থাকে প্রস্তুতি। সারা দিনের
সুস্থ জীবনের জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণের কোনো বিকল্প নেই। ওজন কমাতে আমাদের শরীর ও জীবনযাপনের ধরন বুঝে ডায়েট করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আর ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দিনের খাদ্যতালিকায় বিভিন্ন রকমের
রোজার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি ও শৃঙ্খলাবোধ যেমন হয়, তেমনি সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভও হয়। তবে এ সময় অনেকে কিছু ভুলভ্রান্তি করে থাকেন। ফলে রোজা রাখতে গিয়ে তার বেশ সমস্যায় পড়েন। * রোজা