এমন কিছু মানুষ আছেন যারা এক সময় মানসিকভাবে ভীষণ উৎফুল্ল থাকেন আবার কয়েকদিন পরেই হতাশায় ডুবে যান। দু’টি অনুভূতির তীব্রতাই অনেক বেশি থাকে। যারা এ ধরণের চরম মেজাজ পরিবর্তনে ভুগছেন
মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন না এমন লোক কমই আছেন। সরাসরি মিষ্টি না খেলেও বিভিন্ন খাবারের সাথে চিনি ঢোকে শরীরে। অনেকেই আছেন, যারা সচেতনভাবে চিনি ছেড়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ ওজন কমানোর
বর্তমান সময়ে অল্প বয়সীদের মধ্যেও হাড়ের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এই ব্যথা একবার শুরু হলে সহজে থামতে চায় না। শীতকালে এই ব্যথা ক্রমশ বাড়তে থাকে। এই মৌসুমে সবারই হাড় দুর্বল হয়ে
অম্লের জ্বলাপোড়া, বুক ও পেটব্যথার সঙ্গে প্রায় সব বাঙালিরই বোধ হয় খানিকটা পরিচয় আছে। অম্বলের ব্যথা বাঙালির পুরনো অসুখ। ১৯৮৯ সালে বাজারে আসে এই অ্যাসিড প্রশমনের মোক্ষম ওষুধ। সাধারণভাবে এগুলো
শীত পুরোপুরি এসে গেছে। বাজার এখন শীতের সবজিতে ভরপুর। এই মৌসুমে শীতের ফল-সবজি খেয়েই মাত্র এক মাসে কমাতে পারেন পেটের মেদ। গাজর এখন সারাবছর বাজারে গাজর পাওয়া যায়। কিন্তু তাজা
শীত শুরু হওয়ার সাথে সাথে মৌসুমি শাকসবজিতে বাজার ভরে যায়। শীতের সবজির মধ্যে ফুলকপি-বাঁধাকপি পুষ্টিগুণ ও স্বাদের জন্য সবারই পছন্দের। তবে এই দুই সবজির মধ্যে কোনটি পুষ্টিগুণে সেরা তা নিয়ে
সস্তায় অত্যন্ত উপকারী একটি ফল হল কলা। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ফাইবার সহ একাধিক জরুরি উপাদান। তাই শরীরে পুষ্টির ঘাটতি মিটিয়ে ফেলার ইচ্ছা থাকলে যে নিয়মিত এই
সকালটা অনেকেরই শুরু হয় আগের রাতের ভেজানো কাঁচা ছোলা খেয়ে। ছোলার গুণাগুণ কারুরই অজানা নয়। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছোলা। এতে ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন – তিনটিই থাকে। ছোলাতে ফ্যাটের
প্রাচীনকাল থেকে চিয়া সিড মানুষের রসনা তৃপ্ত করে আসছে। অ্যাজটেক এবং মায়ান সভ্যতার সময়ে চিয়া সিড খাবার প্রচলন ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি চিয়া সিড রূপচর্চায়ও ব্যবহার
প্রকৃতিতে চারদিকে শীতের আমেজ। শীতের সকালে শিশির ভেজা ঘাস, শেষ রাতের ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে সতেজ করে তুলে। শীতের সময় ফ্লু, ঠাণ্ডাজ্বর, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগ শরীরকে সহজেই