২২ অক্টোবর এশিয়াবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের হাউজ সাব-কমিটিতে এশিয়ার মানবাধিকার বিষয়ে ঐতিহাসিক শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানিতে যখন শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এবং ভারতের আসাম রাজ্যের মানবাধিকারের উদ্বেগজনক অবস্থা নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল, তখন ভারতের অধিকৃত
পঁচাত্তর-পরবর্তী বাংলাদেশের ইতিহাসে ৩ নভেম্বরের জেলহত্যা সবচেয়ে ন্যক্কারজনক ও কলঙ্কময় অধ্যায়। জালিয়ানওয়ালাবাগের নৃশংসতার পর এই জেল হত্যাকাণ্ড বিশ্ববিবেককেও স্তম্ভিত করে দেয়। এদিন মহান মুক্তিযুদ্ধের চার কাণ্ডারি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে
স্নাতক পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের ব্যক্তি হিসেবে রাজনীতি করা, রাজনৈতিক মতাদর্শে অনুরক্ত বা আকর্ষিত হওয়া, কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সদস্যপদ গ্রহণ, সে সুবাদে নেতৃত্বের বিভিন্ন সিঁড়ি আরোহণ—সবটাই আইন ও সংবিধানসম্মত এবং সুষ্ঠু সমাজ
বিশ্বজিত রায়: চা উৎপাদনে বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলাদেশ। চীন-ভারতের মতো উৎপাদন শীর্ষ দেশকে টপকে উৎপাদনশীলতায় তাক লাগিয়ে দিয়েছে উৎপাদনশীল অষ্টম দেশটি। এটা দেশবাসীর জন্য যেমন তুষ্টিদায়ক, তেমনি রপ্তানি আয়ের
তারেক শামসুর রেহমান: সম্প্রতি চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং ভারত ঘুরে গেছেন। তামিলনাড়ুর মামাল্লাপুরমে শি চিনপিং এবং নরেন্দ্র মোদি যে বৈঠকে মিলিত হন, তাকে বলা হচ্ছে ‘চেন্নাই কানেক্ট’। এটা ছিল অনানুষ্ঠানিক
আন্দালিব আয়ান: কুর্দিদের বিতাড়িত করে নিরাপদ অঞ্চল গড়তে উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় অভিযান পরিচালনা করছে তুরস্কের সেনাবাহিনী। বলা হচ্ছে, নিজেদের সৈন্য সরিয়ে কুর্দিদের ওপর এমন হামলার সুযোগ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও মধ্যপ্রাচ্যে
ড. এমাজউদ্দীন আহমদ : কোনো জনসমাজে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা যেমন কঠিন কাজ, তার চেয়ে বেশি কঠিন কাজ হলো গণতন্ত্রকে স্থিতিশীল করা। এজন্য কীভাবে গণতন্ত্র পর্যুদস্ত হয় তা জানা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েটে) ভিন্নমত প্রকাশের অভিযোগে এক ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার পর শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র রাজনীতি থাকা উচিত কিনা, তা নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়েছে। কেউ বিপক্ষে আর কেউ পক্ষে
দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু সে পরিবর্তন গুণগত নাকি উপরিতলে একটা দেখানো-পরিবর্তন সেটা নিয়ে বিতর্ক চলতে পারে। জাগো নিউজেই এর আগে লিখেছিলাম যে, দীর্ঘ তিন মাসেরও বেশি সময় লন্ডনে কাটিয়ে
পশ্চিমা রাজনীতি অনেক ক্ষেত্রেই প্রশংসিত, অন্তত দেশের মানুষের কাছে জবাদিহিতার প্রশ্নে শতভাগ স্পষ্ট থাকার চেষ্টা করেন এদেশের রাজনীতিবিদেরা। কোন রিউমার কিংবা নেতিবাচক প্রচারণায় রাষ্ট্রের কিংবা পার্টির দুর্নাম এসে যায়, এরকম