দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরো ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া রোববার (১৬ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরো ১
কুড়িগ্রামের দুধকুমার নদের পানি বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) থেকে হু-হু করে বেড়ে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। ফলে জেলার প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। শুক্রবার (১৪ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে কুড়িগ্রামের
এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ২৩ প্রতিষ্ঠানকে তিন লাখ ৬৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে করপোরেশনের আওতাধীন ৭৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
লাফিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু রোগী। প্রায় প্রতিদিনই আক্রান্ত ও মৃত্যুতে রেকর্ড হচ্ছে। ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় এবছরে ১ হাজার ২৩৯ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অর্থাৎ প্রায় মিনিটে
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরো পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া বুধবার (১২ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরো এক হাজার
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে আরো দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া শনিবার (৮ জুলাই) সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরো ৮২০ জন।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনায় পানি বাড়তে থাকায় সিরাজগঞ্জের কাজিপুর সলিড স্পারের অন্তত ৩০ মিটার এলাকা ধসে গেছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার যমুনা নদীর মেঘাই এক নম্বর সলিড
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় ৬৭৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের
আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সিলেট বিভাগের তিন জেলায় স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সীমান্তের ওপার থেকে ধেয়ে আসা ঢলের পানির কারণেই মূলত সিলেট বিভাগের তীরবর্তী অঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা করা
সিলেট অঞ্চলে কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিলেট ও সুনামগঞ্জের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত সিলেট জেলার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও এখন পর্যন্ত পানির