চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসন করতে না পারলে দেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আসবে না। অথচ এ নিয়ে সরকারের দিক থেকে কোনো আলোচনা নেই। সব আলোচনা এখন কেন্দ্রীভূত করোনা, পরীমনি, চার দশক
স্কুল-কলেজ এখনই খুলছে না, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান সাধারণ ছুটি ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু করোনার সংক্রমণ এখন কমতির দিকে। মনে হচ্ছে, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শেষপর্যায়ে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না
ভ্যাকসিন কারা কারা নিতে পারবেন- এ নিয়ে আমাদের মধ্যে যেমন প্রশ্ন আছে, তেমনি ভ্যাকসিন নিয়ে কিছু ভ্রান্ত ধারণাও আছে। সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে একটা পোস্ট ঘুরে বেড়াচ্ছে। তা বলছে-
সময় খুবই কঠিন তালেবানের জন্য। যুদ্ধবিধ্বস্ত ও রাজনৈতিক সংঘাতের ভেতর আফগানিস্তানে সব থেকে জরুরি বিষয় হচ্ছে সরকার গঠন। কিন্তু ১৫ আগস্টে রাজধানী কাবুলের দখল নেওয়ার পরও তালেবান নেতৃত্ব সরকার গঠন
আফগানিস্তানের জনগণের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে অবস্থানরত বাংলাদেশি সৈন্য ও সাধারণ মানুষ কাবুলে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন। আফগানিস্তানের জনগণ ওই সময় বাংলাদেশিদের
‘এক চোর যায় চলে, এই মন চুরি করে…’- এমন গান শুনতে আমাদের ভালোই লাগে। কারণ এসব গানে চুরির বিষয়টি উপস্থাপিত হয়েছে হাসি, তামাশা আর রোমান্টিসিজমের আবরণে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বাস্তবে
একুশে আগস্ট শনিবার, আওয়ামী লীগের সভায় ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ১৭তম বার্ষিকী পালনের সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া (ভার্চুয়াল) বক্তৃতা শুনছিলাম। প্রধানমন্ত্রী তার স্বভাবসিদ্ধভঙ্গিতে বলছিলেন, কীভাবে পুলিশ এ হামলার ছক সাজিয়েছিল
২০ বছর পর আফগানিস্তানের ক্ষমতায় তালেবানের ফিরে আসার মধ্যে কিছুটা নাটকীয়তা ছিল। এ মাসের গোড়ার দিকে আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর আভাস ছিল, আগামী ৯০ দিনের মধ্যে তালেবানরা কাবুলের দখল নিতে পারে।
ইতিহাসের নিরিখে খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। ১৭ বছর। ঠিক ১৭ বছর আগে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিশ্বের ইতিহাসে ভয়াবহ এক নজিরবিহীন ঘটনায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গ্রেনেড হামলা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি নির্মম, জঘন্য ও কলঙ্কজনক ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার পরিবারের অন্তঃসত্ত্বা নারী, শিশু রাসেলসহ ১৮ জনকে ঘাতকরা গুলি করে হত্যা করে।