মাছের মাথা দিয়ে অতিথি আপ্যায়নের রীতি আমাদের পুরনো। আবার বড় মাছ রান্না হলে মাথা কে খাবে তা নিয়েও বাড়িতে কাড়াকাড়ি চলে। অনেকে মনে করেন মাছের মাথা খেলে বুদ্ধি বাড়ে। আসলেই
সকালের নাস্তা ঝটপট সেরে নেওয়ার জন্য পাউরুটির বিকল্প খুঁজে পান না অনেকেই। যে কারণে দিনের পর দিন সকালবেলা পাউরুটি খাওয়া হয়। আবার এটি দিয়ে তৈরি করা যায় অনেক পদের নাস্তাও।
সুগন্ধি মসলা হিসেবে দারুচিনির জনপ্রিয়তা সব সময়েই। বাড়িতে মাংস রান্না হোক, বিরিয়ানি কিংবা পায়েস, তাতে সুগন্ধি ও স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয় দারুচিনি। এটি কেবল স্বাদ ও সুগন্ধিই বাড়ায় না,
সবকিছু একদম ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই কোমরে তীব্র ব্যথা। এতই ব্যথা যে সোজা হয়ে দাঁড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন অনেকেই। শোয়া কিংবা বসার ভঙ্গির কারণে অনেক সময়
অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি খেতে পছন্দ করেন। ঘি শুধু স্বাদে এবং গন্ধে অতুলনীয় নয়, এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক। রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিতে ঘি’য়ের জুড়ি নেই। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন,
আমরা শুধু ক্ষুধা মেটানোর জন্যই খাবার খাই না। সুস্বাস্থ্যের জন্যও পুষ্টিকর ও ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাই। এ কারণে নিয়ম করে অনেক ফলও খেয়ে থাকি। এসব ফলের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আমলকি।
তুলসী পাতার গুণের শেষ নেই। ভেষজ গুণের জন্য প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতেও এই উদ্ভিদটিকে এত বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। অনেকেই হয়তো তুলসী পাতা বহুবার চিবিয়েছেন, কিন্তু প্রতিদিন খালি পেটে এক
ব্যস্ত জীবনযাপনে খাবারের ক্ষেত্রেই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি অনিয়ম করা হয়। যে কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন না, এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। অ্যাসিডিটি, ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং পেট ফাঁপা এমন
শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করলে প্রি-ডায়াবেটিস (আইজিটি/আইএফজি) ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। শরীরে ইনসুলিনের সহনশীলতা বাড়ে, সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওজন কমে ও নিয়ন্ত্রণ থাকে। রক্তচাপ ও রক্তে চর্বির পরিমাণ
আজাকাল কিডনির সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। কমবয়সিদের মধ্যেও এই সমস্যার বাড়ন্ত দেখা যাচ্ছে। পানি কম খাওয়া, দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব চেপে রাখা, বাইরের খাবার বেশি করে খাওয়া এমন কিছু কারণেই কিডনিতে সমস্যা দেখা