বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। আবহাওয়া বিভাগও জানাচ্ছে দুঃসংবাদ। আগামী কয়েকদিনে নাকি আরও বাড়বে তাপমাত্রা। তাপদাহ থেকে বাঁচতে ঘর থেকে সহজে বের হচ্ছেন না অনেকে। এরমাঝে যারা টপ
সবুজ মনে স্বস্তি এনে দেয়। একঘেয়ে ঘরের সাজসজ্জায় সবুজের ছোঁয়া যেন এনে দেয় বৈচিত্র্য। তবে শুধু সাজসজ্জা নয় ঘরে রাখা গাছ কিন্তু আমাদের নানা ভাবে উপকৃত করে থাকে। এমন কিছু
দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একে তাপমাত্রা সহন ক্ষমতার বাইরে, তার সঙ্গে রয়েছে বাতাসের অত্যধিক আর্দ্রতা। এ দুইয়ের আক্রমণে সাধারণ মানুষের অবস্থা খুবই নাজেহাল। এমন তীব্র তাপদাহে একটু প্রশান্তির খোঁজে
তীব্র রোদে চারপাশ পুড়ছে। পুড়ছে ত্বকও। এ সময় ত্বকে কিছু দিন বা না দিন সবসময় সানস্ক্রিন দিতেই হবে। তবে সানস্ক্রিনেরও রকমভেদ রয়েছে। আর ত্বকের সঙ্গে মানানসই সানস্ক্রিন নির্বাচন করা জরুরি।
এই তীব্র গরমে মানুষসহ বাড়ির পোষা প্রাণীদেরও বেহাল দশা। গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে অসুস্থ হতে পারে ঘরের পোষা প্রাণী। তাই দিনের বেলায় চেষ্টা করবেন ওদের বাড়ির ভেতরেই রাখতে, বাড়ির বাইরে
গরমকাল মানেই ত্বকের হাজারো সমস্যা। বাইরে বেরোলেই রোদে ট্যান পড়বেই। অনেকেরই ত্বক এই সময় লাল হয়ে যায়, জ্বালা করতে থাকে, চুলকায়। র্যাশ বেরোয়। আপনি যদি একটি উপাদানে এই সমস্ত সমস্যার
দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। ঘরে-বাইরে রোদ আর গরমে কোথাও যেন স্বস্তি নেই। প্রখর রোদে পথ-ঘাট সব কিছুই উত্তপ্ত। অনেকেই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে
তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত। পাশাপাশি ত্বকের অবস্থারও অবনতি হচ্ছে অনেকের। এজন্য এসময় নিতে হবে ত্বকের বিশেষ যত্ন। চলুন দেখে নিই কিভাবে এই গরমেও কিছু প্রসাধনী ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বক ভালো রাখবেন।
কড়া রোদ থেকে ফিরেই ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেয়ে ফেলার অভ্যাস অনেকেরই আছে। আর এই অভ্যাসের জন্য সমস্যাতেও পড়তে হয় মাঝেমধ্যে। সর্দি-কাশিতে কাবু হয়ে পড়েন কেউ কেউ! তবে কি ঠান্ডা পানি
তীব্র গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়। এতে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।ফলে শরীরে অস্বস্তি, ক্লান্তির মতো একাধিক উপসর্গ দেখা