রবিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪১ অপরাহ্ন

সাবধানতা অবলম্বন জরুরি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৪ মার্চ, ২০২০
  • ৩৫৯ বার

বিশ্বজুড়ে মহামারির আকার পাওয়া নভেল করোনাভাইরাস গত আড়াই মাসে ছড়িয়েছে বিশ্বের ১১৮টি দেশ ও অঞ্চলে। এক সপ্তাহ আগে দেশে যে তিনজনকে নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছিল, সুস্থ হয়ে ওঠায় তাদের মধ্যে একজন বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট। বাংলাদেশে নতুন করে আর কারো মধ্যে করোনাভাইরাস পাওয়া যায়নি। তার পরও আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যারা আক্রান্ত হয়েছে বা এ ভাইরাস বহন করছে তাদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে। মানতে হবে কোয়ারেন্টাইনের শর্ত। কালের কণ্ঠ’র পাঠকদের মতামত এখানে তুলে ধরা হলো

 

► করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও জনসচেতনতা সৃষ্টিতে নিম্নের পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে পারি : আক্রান্তদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা, হাঁচি বা কাশি দেওয়ার আগে রুমাল বা টিস্যু দিয়ে মুখ ও নাক ঢাকা, ব্যবহৃত টিস্যু ময়লার ঝুড়িতে ফেলা, প্রতিদিন ব্যবহার করা রুমাল ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করা, বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, নাকে ও মুখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা, বাইরে যাওয়ার সময় মাস্ক পরা, যেকোনো প্রাণীর সংস্পর্শ থেকে বিরত থাকা, দুধ ভালো করে ফুটিয়ে ও মাংস ভালো করে রান্না করে খেতে হবে, জ্বর হলে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে।

সাদিয়া আফরোজ মরিয়ম

লাকসাম, কুমিল্লা।

 

► করোনার চেয়েও ভয়ংকর দুর্যোগে মনোবলের ওপর ভর করে বাঙালি বেঁচে গেছে। এ বিষয়ে সচেতনতা ও ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চললে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব।

আসাদুল্লাহ মুক্তা

উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ।

 

► সরকারের পক্ষ থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে সেটা ভালোভাবে বুঝে মেনে চলতে হবে। বাইরে থেকে ঘরে ফিরে হাতে তাপ দিতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। এসব মেনে চললে কিছুটা নিরাপদে থাকা যাবে বলে আমার ধারণা। আমাদের দেশ এখনো পিছিয়ে আছে। বিশ্বের তাবড় তাবড় উন্নত দেশও মোকাবেলায় ঘোল খেয়ে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের অবস্থান বলাই বাহুল্য। তাই ছড়িয়ে পড়ার আগেই একে প্রতিরোধ করতে হবে।

প্রশান্ত ভৌমিক

ঢাকা।

 

► আমাদের দেশ ঘনবসতিপূর্ণ বলে এখানে সংক্রমণ খুব দ্রুত বিস্তার লাভ করার শঙ্কা রয়েছে। ফলে জনগণকে সচেতন রাখতে হবে। এই ভাইরাস প্রতিরোধক সরঞ্জাম মানুষের হাতের কাছে যেন থাকে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। অসৎ ব্যবসায়ীদের কঠোর শাস্তি দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। অহেতুক গুজব বা ভীতি ঠেকাতে ব্যবস্থা নিতে হবে।

বিলকিছ আক্তার

সরকারি ম্যাটস, টাঙ্গাইল।

 

► আক্রান্ত দেশগুলো যারা এরই মধ্যে ভ্রমণ করেছে তাদের দেহে এমন লক্ষণ দেখা দিলে অতিদ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এখন অবধি আমাদের দেশ করোনাভাইরাস থেকে নিরাপদে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে গণসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত। লিফলেট বিতরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উপাসনালয়ে করোনা প্রতিরোধমূলক বার্তা দিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা জাগানো উচিত। সামাজিক ও ব্যক্তিগতভাবেও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা উচিত।

মাজহারুল ইসলাম লালন

নকলা, শেরপুর।

 

► মাংস ও ডিম খুব ভালোভাবে রান্না করতে হবে। বন্য জীবজন্তু কিংবা গৃহপালিত পশু খালি হাতে স্পর্শ করা যাবে না। মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এসব বিষয়ে স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, ইউনিভার্সিটিসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানে সচেতনতা কার্যক্রম চালাতে হবে। সবাই সচেতন হলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা যেতে পারে। এ ছাড়া লক্ষণ দেখা দিলে বাড়তি বিশ্রাম নিয়ে প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শের জন্য রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-আইইডিসিআরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

এম আনিসুর রহমান

শেখেরখিল, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম।

 

► করোনা সংক্রমণের ব্যাপারে গৃহিণীদের বেশি সচেতন থাকা দরকার। পরিবারকে সচেতন রাখা, পরিবারে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখায় তাদের বড় ভূমিকা রয়েছে। বাচ্চাদের সুস্থ রাখার ব্যাপারে তাদের চিন্তাই বেশি। শুধু করোনা বিষয়ে নয়, এমনিতেই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি। গৃহিণীরা সচেতন থাকলে সবচেয়ে ভালো হয়, সংকট মোকাবেলা সহজতর হয়।

নাজনীন তাহেরা

সুগন্ধা আবাসিক, চট্টগ্রাম।

 

► করোনার ব্যাপারে সরকার প্রচার চালাচ্ছে। এটা ভালো। কিন্তু বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য নির্দেশক সরঞ্জামাদি বিকল হয়ে আছে। বিদেশফেরতরা আক্রান্ত কি না তা বিমানবন্দরসহ সব বন্দরেই শনাক্ত হওয়ার কথা। কিন্তু যন্ত্র বিকল থাকলে কী করে হবে? আমার বাড়িতে ফোন করে সরকারের লোকজন জানতে চাচ্ছে, আমার পরিবারের কেউ বিদেশ থেকে এসেছে বা আসছে কি না। জানতে চাচ্ছে ভালো কথা, কিন্তু এটা কার্যকর পদ্ধতি নয়। যেখানে শনাক্ত করার কথা সেখানেই যাবতীয় তথ্য নেওয়া উচিত।

মো. তৈয়ব আলী

ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।

 

► আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। পণ্য ও মানুষের চলাচলে নজর রাখতে হবে। অবৈধ পণ্যের পাচারকারীদের ঠেকাতে বিভিন্ন বাহিনীকে সীমান্তে কঠোর ভূমিকা পালন করতে হবে।

নাদিম খান

ভাইজোড়া, পিরোজপুর।

 

► করোনাভাইরাস এরই মধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মহামারির আকার ধারণ করেছে। সরকারের উচিত অতিদ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া। আমি জানি না এ ক্ষেত্রে জরুরি অবস্থা জারি করতে পারে কি না সরকার? পারলে সেটাই করা উচিত। লোকসমাগম এড়াতে বলা হচ্ছে। আমাদের নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলোতে এক ঘরে ৮-১০ জন বাস করে। ফলে আমাদের দেশে এ রোগ এখনো প্রভাব বিস্তার না করলেও যদি শুরু হয় তাহলে মহামারি দেখা দিতে পারে। আমাদের দেশের বেশির ভাগ লোকই অসচেতন। একটা বড় জনগোষ্ঠী শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। এ পরিস্থিতিতে সচেতনতার গুরুত্ব খুবই বেশি। সেই সচেতনতা আসতে পারে শুধু সরকারের গৃহীত কোনো পদক্ষেপের মাধ্যমে। মানুষের জীবনের মূল্য তো আর অন্য কিছুর মূল্যের চেয়ে বেশি হতে পারে না। এই সত্যিটা উপলব্ধি করা উচিত সবার।

স্নেহা মৌ

বেনাপোল, যশোর।

 

► আমি এক প্রত্যন্ত চরাঞ্চলে বাস করি। আমাদের দৈনন্দিন জীবন কাটে খাদ্যের সন্ধান করতে। যেহেতু আমরাও এই পৃথিবীর মানুষ, সেহেতু আমরা কোনো কিছুরই বাইরে নই। আমাদেরও সচেতন হতে হয় জাগতিক সব ব্যাপারে। করোনাভাইরাসের ব্যাপারে আমাদের অঞ্চলেও যথেষ্ট সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। কিন্তু ৯৫ শতাংশ অশিক্ষিত লোকের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা ঠিক সাগরের বুকে ঘর তৈরি করার মতোই কঠিন। আমরা বাঁচতে চাই। সরকারের উচিত আমাদের দিকে বেশি নজর দেওয়া। আমাদের গ্রামে এসে পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে লোকজনকে বোঝানো দরকার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার গুরুত্ব কী; কিভাবে চলতে হবে; কিভাবে চললে বেঁচে থাকা যাবে। সংশ্লিষ্টদের কাছে আহ্বান, পিছিয়ে পড়া জনপদের মানুষকে বাঁচাতে আপনারা এগিয়ে আসুন। আমাদের ভরসা তো আপনারাই।

মালতী নাথ

চরকাঁকড়া, নোয়াখালী।

 

► যেকোনো ভাইরাস প্রতিরোধে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করা উচিত। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার রীতি মেনে চলা উচিত। পাশাপাশি প্রয়োজন সচেতনতা। প্রয়োজনে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। অপ্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া কিংবা জনসমাগমের স্থানে যাওয়া বন্ধ করতে হবে।

পার্থ দেবনাথ

চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা।

 

► করোনাভাইরাস যতটা না সমস্যায় ফেলছে তার চেয়ে বেশি আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হলে অনেক লাভ। সচেতন থাকুন, অন্যদের সচেতন করুন।

মো. ফিরোজ আহম্মেদ

সেকশন-৬, মিরপুর, ঢাকা।

 

► বাসাবাড়ি প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে বাসিন্দাদেরই। অস্থির না হয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা গেলেই করোনাভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব।

লিয়াকত হোসেন খোকন

রূপনগর, ঢাকা।

 

► জনস্বাস্থ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবেলায়ও আমাদের সতর্ক হতে হবে। আধুনিক যুগে মুহূর্তের মধ্যে সব কিছুই মানুষের নাগালের মধ্যে আসে, কোনো অজুহাত নয়, চাই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন।

নিমাই কৃষ্ণ সেন

বাগেরহাট।

 

► কারো ব্যবহৃত জিনিস ব্যবহার না করি। বারবার সাবান দিয়ে হাত-মুখ পরিষ্কার করি। সব রোগ থেকেই বয়স্করা, শারীরিক অসুস্থ লোকজন ঝুঁকিতে থাকে, তাদের সঠিকভাবে সেবা দিই।

সাবিনা সিদ্দিকী শিবা

ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ।

 

► সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে, নিরুপদ্রব ঘুম নিশ্চিত করতে হবে। মানসিক চাপ থেকে অবমুক্তি পেতে চিনিসমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। অকার্যকর ভ্যাকসিন পরিহার করতে হবে। ঘন ঘন নিজেদের হাত সাবান-পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুতে হবে। হাঁচি বা কাশি দেওয়া ব্যক্তির কাছ থেকে অন্তত তিন ফুটের বেশি দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

ভূঁইয়া কিসলু বেগমগঞ্জী

হাজীপুর, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।

 

► ভয়কে জয় করতে হবে। সচেতনতা থাকলে, পরিবেশ ঠিক রাখলে করোনা প্রতিরোধ সম্ভব। অবহেলা নয়, কোনো অজুহাত সৃষ্টি নয়, রোগ-সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে হলে সব ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে। উপসর্গ শনাক্ত হলে উপযুক্ত চিকিৎসা নিন।

নিমাই কৃষ্ণ সেন

বাগেরহাট।

 

► আতঙ্কের কারণ নেই, করোনা ঠেকানো সম্ভব। আরো সচেতনতামূলক প্রচারণা চালালে মানুষ উপকৃত হবে।

কুমারেশ চন্দ্র

হৃদয়পুর, মাগুরা।

 

► স্কুল, কলেজ ও শিশু একাডেমি বন্ধ না করে সেখানে নানা পর্যায়ে সেমিনার ও সভা করে করোনাভাইরাস সম্পর্কে মানুষকে জানাতে হবে এবং জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। মুজিব বর্ষের সব অনুষ্ঠানে এই আয়োজন রাখতে হবে। এতে ভালো কাজ হবে বলে মনে করি। জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।

টিটো রহমান

যুগীপাড়া, রাধানগর, পাবনা।

 

► বাস, ট্রেন স্টেশন এবং  লঞ্চঘাটগুলোতে  জনসচেতনতামূলক বার্তাগুলো নিয়মিত  প্রচার করতে হবে। পাশাপাশি সরকারি  ও বেসরকারি প্রতিটি অফিস-আদালত, ব্যাংক, ব্যবসা, শিক্ষা ও চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য বার্তা নিয়মিত প্রচার করতে হবে।

ডা. ওয়াহিদুল ইসলাম

উত্তরা, ঢাকা।

 

► হাঁচি বা কাশি দেওয়ার সময় টিস্যু দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে, হাঁচি বা কাশি আটকাতে কখনোই নিজের হাত বা কনুই ব্যবহার করবেন না। করোনাভাইরাসের তরল উত্স হাঁচি-কাশির ফোঁটা থেকে ফেস মাস্ক কিছুটা সুরক্ষা দিতে পারে। তবে এর মাধ্যমে ভাইরাসের অতি সূক্ষ্ম কণা আটকানো সম্ভব নয়। এ ছাড়া মাস্ক পরলেও চোখ খোলাই থাকে। দেশে ভাইরাস ছড়ানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। আপনার যদি জ্বর, কাশি এবং শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই নিকটস্থ চিকিত্সকের পরামর্শ নিন। তাই সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগকে আরো সচেতন থাকতে হবে। গণসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।

মাহফুজুর রহমান খান

চিনিতোলা, মেলান্দহ, জামালপুর।

 

► সরকারের উচিত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া। করোনাভাইরাসের উত্স যেহেতু ঠিকভাবে জানা যাচ্ছে না, সেহেতু সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করাই উচিত।

ঋতা

কুমিল্লা।

 

► করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের ভূমিকার চেয়ে জনসচেতনতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এরই মধ্যে করোনাভাইরাস নিয়ে মাস্ক বাণিজ্য শুরু হয়ে গেছে। করোনার থাবার চেয়ে করোনাভাইরাসের গুজব বেশি ভয়ানক হতে পারে।

আবু সাঈদ দেওয়ান সৌরভ

মিরাপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ।

 

► নিজের জায়গায় থেকে ব্যক্তিগত সচেতনতা মেনে চলা ছাড়া আর তেমন কোনো উপায় নেই। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন চলাফেরাই পারে আমাদের এই মরণ রোগ থেকে উদ্ধার করতে।

প্রঋত

চট্টগ্রাম।

 

► নভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সবাইকে নিজের জায়গা থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

পিন্টু

ঝিনাইদহ।

 

► চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। নিয়মিত হাত ধুতে হবে। মৃত পশু-পাখির সংস্পর্শে না যাওয়া ভালো। মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে।

জাহাঙ্গীর কবির পলাশ

শ্রীধরপুর, বাড়ৈখালী, মুন্সীগঞ্জ।

 

► করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জরুরি হচ্ছে জনসচেতনতা। মাস্ক ব্যবহার করা। হাঁচি ও কাশিতে রুমাল ব্যবহার করা। নিয়মিত হাত ধুতে হবে। পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।

মো. জামরুল ইসলাম

দক্ষিণগাঁও, সবুজবাগ, ঢাকা।

 

► ভয় না করে প্রতিরোধ করতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরে থাকতে হবে। সর্দি, কাশিতে মাস্ক ও রুমাল ব্যবহার করতে হবে। খাওয়ার আগে ভালো করে হাত ধুতে হবে। মাংস ও ডিম ভালো করে সিদ্ধ করে নিতে হবে।

রাশেদুল ইসলাম

বাংলাবাজার, গাজীপুর।

 

► করোনাভাইরাস প্রতিরোধে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। হাত-মুখ ভালো করে ধুতে হবে। মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে ।

কামরুজ্জামান

কলাবাগান, ঝিনাইদহ।

 

► স্বাস্থ্যসচেতন হতে হবে এবং পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। জেলা ও বিভাগীয় শহরে করোনা পরীক্ষার যন্ত্র রাখতে হবে। আতঙ্ক না ছড়িয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

ফারুক আহমেদ

বাগমারা, রাজশাহী।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019 bangladeshdailyonline.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com