কালোজিরা শুধু ছোট ছোট কালো দানা নয়, এর মধ্যে রয়েছে বিস্ময়কর শক্তি। প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক। শুধু এখানেই শেষ নয়, কালোজিরা চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা, মাথা
এলকোহল সেবনে কেউ সাময়িকভাবে কিছুটা আরাম অনুভব করতে পারে কিন্তু অতিরিক্ত এলকোহল সেবনে রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল বৃদ্ধি পেতে পারে, যার ফলে রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক হতে
চলার পথে মাঝেমধ্যেই আমরা মানসিক চাপে ভুগী। এতে অনেক সময় অবসাদ ভর করে শরীরে, যা জীবনকে বিষিয়ে দেয়। সহজেই রেগে যাওয়া, নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারানো, দুশ্চিন্তা, মনোযোগ কমে যাওয়া। এ
শীতের ভোর মানেই অলসতা। উঠছি উঠছি করে আবারও ঘুম। সকালের নাস্তা, ক্লাস বা অফিসের সময় সবকিছুতেই করতে হয় তাড়াহুড়ো। অন্যদিকে শীতের ভোরে শরীরচর্চার কার্যকারিতা বেশি হলেও তা অনিয়মিত হয়ে পড়ে।
মুখ-হাতের ত্বকের যত্ন আমরা নিয়েই থাকি, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই আমরা ভুলে যাই পায়ের কথা। শীতে পায়ের চামড়া শুষ্ক-রুক্ষ হয়ে ফাটতে শুরু করে এবং সেখানে ধুলো-ময়লা জমতে শুরু করে। এতে অনেক
নারী-পুরুষের সম্পর্ক, হোক তা প্রেম বা বিবাহিত জীবন, সেখানে শারীরিক সম্পর্ক কতটা জরুরি তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে অনেকের মনেই। একটা সুস্থ, সুন্দর প্রেম বা বৈবাহিক জীবনে শারীরিক সম্পর্ক কতটা প্রভাব
শারীরিক সম্পর্ক কতটা উপভোগ করবেন, তা নির্ভর করে কীসের উপর? কোন সঙ্গীর সঙ্গে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছেন, তার উপর, না কি শরীর কতটা সুস্থ আছে, তার উপর? শারীরিক সম্পর্কের আগে কেমন
জীবনে একাধিকবার প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন প্রায় সকলে। কিছু সম্পর্ক বহু বছর টিকে যেতে পারে, কিছু সম্পর্কের সময়কাল কয়েক মাসেই থেমে যায়। একটা সময় জুড়ে আর একজন মানুষকে চেনা, তাঁর
একটি সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া কারও জন্যই সুখকর নয়! তা হোক প্রেমের কিংবা বিয়ের। সম্পর্ক ভেঙে গেলে নারী-পুরুষ দু’জনেরই হয়তো সমান কষ্ট হয়। তবে সম্প্রতি এক গবেষণা বলছে, বিচ্ছেদ ঘটলে নারীর
যৌন সম্পর্কিত রোগের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। সময় যত যাচ্ছে, মানুষের সচেতনতা তত বাড়ছে। তবে অনেকে যৌনরোগ রোগই মনে করেন না। ফলে তাদের ক্ষেত্রে রোগমুক্তি কঠিন হয়ে পড়ে, এমনকি একপর্যায়ে ভয়াবহ