লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব হাসান নাসরুল্লাহ বলেছেন, মার্কিন সেনা কর্মকর্তা ও সিপাহীদের লাশ মধ্যপ্রাচ্য থেকে কফিনে করে আমেরিকায় নিতে হবে এবং তখনই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার
জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার রেশ ধরে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আক্রমণাত্মক কথাবার্তা অব্যাহত রাখলেও মিত্রদের কাছ থেকে তেমন সাড়া না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন বলে
ইরান যদি আমেরিকানদের বা মার্কিন সম্পদের ওপর আঘাত হানে তবে যুক্তরাষ্ট্র ৫২টি ইরানি স্থানে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ও খুবই কঠোরভাবে আক্রমণ চালাবে বলে প্রেসিডেন্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন ড্রোন হামলায়
শরীর থেকে হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আঙুলে জ্বলজ্বল করছে লাল রংয়ের বড় আংটি। ওই আংটি দেখেই ইরানের কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাশেম সোলাইমানির ছিন্নভিন্ন লাশটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়। গত
ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী সামরিক কমান্ডারকে হত্যায় ড্রোন হামলা করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশ দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। ওই হামলায় নিহত হন ইরানের দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাশালী জেনারেল
ইরানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তা কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার পরিণতি নিয়ে বিশ্বজুড়ে গভীর উদ্বেগ শুরু হয়েছে। তেহরান কঠোরতম প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ খামিনি বলেছেন, “অপরাধীদের জন্য
ইরানের সেনা প্রধান কাসিম সোলেইমানিকে হত্যা করে যুদ্ধের দামামা বাজিয়ে দিলো যুক্তরাষ্ট্র। ইরান ফুঁসছে। প্রতিশোধের ঘোষণা দিয়েছেন খামেনি। তাহলে কি যুদ্ধ অনিবার্য? ডোনাল্ড ট্রাম্প কি তাই চান? নিজের দেশে তিনি
ইরাকের রাজধানী বাগদাদের বিমান বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় ইরানি শীর্ষ সেনা অফিসার নিহত হওয়ার ঘটনায় দুনিয়াজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে। কয়েক দিন ধরেই ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। কিন্তু
ইরানের শীর্ষ জেনারেল কাসেম সোলেইমানিকে এক ড্রোন হামলায় হত্যার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই ইরাকে ফের বিমান হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র মিলিশিয়া গোষ্ঠী পপুলার মোবিলাইজেশন ইউনিটের একটি
বিশ্ব রাজনীতির রং এখন ধূসর। কেউ বলছেন, মহাকাশের নিচে বিশৃঙ্খলা। কেউ বলছেন, জনপ্রিয়তাবাদের যুগ। কে বামপন্থী, কে দক্ষিণপন্থী, বলা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন। কারো কারো মতে, চিরাচরিত সংজ্ঞায় নির্ধারিত বামপন্থা