ইরাকে অবস্থিত দুটি মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে ১২টির বেশি ব্যালেস্টিক মিসাইল হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর। পেন্টাগন জানিয়েছে, ইরবিল ও আল-আসাদ বিমান ঘাটিতে মিসাইল হামলা হয়েছে। ইরান থেকেই মিসাইলগুলো
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে ভাষায় ইরানের সাংস্কৃতিক স্থাপনাকেও হামলার টার্গেট করা হতে পারে বলে হুমকি দিয়েছেন, তাকে যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে তুলনা করেছেন অনেক মার্কিন রাজনীতিক এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন। এই হুমকি প্রেসিডেন্ট
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাথার বিনিময়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৮ কোটি ডলার ঘোষণা করেছে ইরান। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসেও হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার ইরাকের রাজধানী বাগদাদের
যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় ইরানি জেনারেল নিহত হওয়ার পর থেকে দেশ দুটির মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। দেশ দুটি পরস্পরের বেশকিছু লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে। আক্রান্ত হলে জবাব দিতে এসব লক্ষ্যবস্তুতে
লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব হাসান নাসরুল্লাহ বলেছেন, মার্কিন সেনা কর্মকর্তা ও সিপাহীদের লাশ মধ্যপ্রাচ্য থেকে কফিনে করে আমেরিকায় নিতে হবে এবং তখনই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার
জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার রেশ ধরে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আক্রমণাত্মক কথাবার্তা অব্যাহত রাখলেও মিত্রদের কাছ থেকে তেমন সাড়া না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন বলে
ইরান যদি আমেরিকানদের বা মার্কিন সম্পদের ওপর আঘাত হানে তবে যুক্তরাষ্ট্র ৫২টি ইরানি স্থানে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ও খুবই কঠোরভাবে আক্রমণ চালাবে বলে প্রেসিডেন্ট হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন ড্রোন হামলায়
শরীর থেকে হাত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আঙুলে জ্বলজ্বল করছে লাল রংয়ের বড় আংটি। ওই আংটি দেখেই ইরানের কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাশেম সোলাইমানির ছিন্নভিন্ন লাশটি শনাক্ত করা সম্ভব হয়। গত
ইরানের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী সামরিক কমান্ডারকে হত্যায় ড্রোন হামলা করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশ দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। ওই হামলায় নিহত হন ইরানের দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাশালী জেনারেল
ইরানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী সেনা কর্মকর্তা কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার পরিণতি নিয়ে বিশ্বজুড়ে গভীর উদ্বেগ শুরু হয়েছে। তেহরান কঠোরতম প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ খামিনি বলেছেন, “অপরাধীদের জন্য