তওবা বলা হয় অতীতে কৃত পাপকর্মের ওপর পরিতাপদগ্ধ ও অনুশোচিত হওয়ার সাথে সাথে তা বর্জন করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে লিপ্ত না হওয়ার দৃঢ়সঙ্কল্পে আবদ্ধ হওয়া। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন- ‘হে
আমাদের মধ্যে দুই শ্রেণীর মানুষ বসবাস করে। এক শ্রেণী; যারা সদা আল্লাহ তায়ালার ইবাদত-বন্দেগিতে ব্যতিব্যস্ত আছে। দ্বিতীয় শ্রেণী; যারা সদা গোনাহের জালে ফেঁসে আছে। প্রথম শ্রেণীর জন্য এই সফর বড়
নবী করিম সা: বলেছেন, যে কাজ আল্লাহর নামে আরম্ভ করা না হয়, উহা লেজকাটা, উহার পরিণাম শুভ ও কল্যাণময় হয় না। আমরা যেকোনো ভালো কাজ শুরু করব আল্লাহর নামে, অর্থাৎ
যোগ্যতা ও পরিপূর্ণ শর্ত মোতাবেক কোনো লোক পাওয়া না গেলে উপস্থিত লোকদের মধ্যে যোগ্যতা ও আমানতদারি তথা সততার দিক দিয়ে যে সবচেয়ে অগ্রবর্তী হবে, তাকেই অগ্রাধিকার দিতে হবে। এক হাদিসে
মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ। এই সীমাবদ্ধ জ্ঞান সব বিষয়ে মানুষকে নির্ভুল সিদ্ধান্তে উপনীত করতে পারে না। তা মানুষকে যেমন সঠিক পথে পরিচালিত করে আবার ভুল পথেও পরিচালিত করে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার বিষয়ে
কুরআন মজিদ খুললেই সুরা ফাতিহা, যেটা ছাড়া নামাজ হয় না। সেখানে আমরা আল্লাহর কাছে হেদায়াত চাই। পাতা উল্টালেই আমরা পাই, এটা সেই কিতাব যার মধ্যে কোনো সন্দেহ-সংশয় নেই, নির্ভুল জীবন
দাঁত থেকে হলুদ বর্ণ বা এ জাতীয় ময়লা দূর করার জন্য কাঠ বা গাছের ডাল ব্যবহার করাকে মিসওয়াক বলা হয়। মিসওয়াক করা মহানবী সা:-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত। এতে রয়েছে ইহলৌকিক
বিয়ে। পবিত্র এক বন্ধনের নাম। যে বন্ধনের সাথে মানুষের শারীরিক, মানসিক পবিত্রতাও সম্পর্কিত। একজন মানুষের জীবনে পবিত্র এ সময়ের আবির্ভাব যখন হয় তখন তার জীবন সুরভিত হয়ে ওঠে। সে সৌরভ
মুমিনের জীবনে হজের প্রেমময় সফর নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময়। বাইতুল্লাহর মেহমান হতে পারা সত্যিই পরম সৌভাগ্যের। যদি হাজীগণ পুণ্যময় এই সফরের মাধ্যমে স্থায়ী কল্যাণ অর্জন করতে চান, তা হলে প্রত্যেক হাজীকে হজ
পৃথিবীর ইতিহাসে যত প্রলয়ঙ্কর ও বিভীষিকাময় দিন অতীতে এসেছে, বর্তমানে আসছে ও ভবিষ্যতে আসবে তন্মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও বিভীষিকাময় দিন হলো কিয়ামতের দিন। সে দিন আকাশ বিদীর্ণ হবে। সূর্য আলোহীন