বছরের প্রতিটি দিনই গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান। কোনো দিনই গুরুত্বহীন বা অবহেলার যোগ্য নয়। তবে কোনো কোনো দিন মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের দিক থেকে অন্যান্য দিনের তুলনায় একটু বেশি মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের
আরবি দ্বাদশ মাস হলো জিলহজ। এ মাস চারটি সম্মানিত মাসের অন্যতম। এটি হজের মাস, ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হওয়ার মাস, প্রভুর সান্নিধ্য লাভের মাস। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন- ‘অবশ্যই আকাশ ও
ইসলামী ঘরানার পরিবার থেকে দ্বীন নিয়ে বেড়ে ওঠা অতি সহজ। বৈরী পরিবেশ থেকে দ্বীন নিয়ে বেড়ে ওঠা একটু কঠিন। আমাদের দেশে বড় বড় আলেম হয়ে যারা গড়ে উঠেছেন, তাদের অধিকাংশ-আলেম
মানুষের মন-মনন অল্পতে অনেক কিছু পেতে চায়। বিশেষ করে যেগুলোর লাভ-লভ্যাংশ সরাসরি ধরা-ছোঁয়া যায় না। চোখে দেখা যায় না। সেগুলোর ক্ষেত্রে তো বনি আদম সময়-শ্রম ব্যয়ে কৃপণতার একেবারে শীর্ষে। তাই
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনুল কারিমে ইরশাদ করেন- ‘আর যে কেউ আল্লাহর হুকুম এবং তাঁর রাসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাদের প্রতি আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী
হজের ইবাদত কী চমৎকার! এর মুহূর্তগুলো কী মহামূল্যবান! সময়গুলো কতই না পরিশুদ্ধ! এর লক্ষ্যগুলো কতই না উপকারী! হাজীরা এতে ক্ষণস্থায়ী পার্থিব সামগ্রী, উপকরণ ও ভোগ-বিলাস থেকে মুক্ত থেকেছেন। নিজেদের ইচ্ছা
ইসলাম যে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে সালাত তার অন্যতম। ঈমানের পর সালাতের গুরুত্ব সর্বাগ্রে। সালাত জীবনে সফলতা বয়ে আনে। পবিত্র ও আলোকিত জীবনবোধে উদ্বুদ্ধ করে। কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম
‘লাওহে মাহফুজ’ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সংরক্ষণ ফলক। কুরআন ও হাদিসে এই আরবি শব্দটির প্রয়োগ বিদ্যমান। লাওহে মাহফুজের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত তাফসিরবিদ আল্লামা ইবনে কাসির বলেন, ‘এটি উচ্চ পরিষদ কর্তৃক সংযোজন,
দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এর মাধ্যমে আল্লাহর সাথে বান্দার বিশেষ সম্পর্ক তৈরি হয়, আল্লাহর প্রতি বান্দার অন্তরে আনুগত্য ও বিশ্বাসের পাহাড় গড়ে ওঠে, সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থাশীলতা এবং তাঁর মহান শক্তির
আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ সা: বলেছেন, ‘দোয়াই ইবাদত’। আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টি করেছেন। মানুষের প্রয়োজনীয় অনেক কিছু মানুষ না চাইতেই আল্লাহর কাছ থেকে পেয়ে থাকে। এটি আল্লাহর অশেষ রহমত।