যুক্তরাষ্ট্রে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল নির্ধারণে পোস্টাল ব্যালট বা ডাকযোগে পাঠানো ভোট গণনায় জটিলতা দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচনে দোদুল্যমান যেসব অঙ্গরাজ্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তার
যুক্তরাষ্ট্রে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হবেন ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন। এমন ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন মার্কিন ইতিহাসবিদ প্রফেসর অ্যালান লিচটম্যান। তিনি ১৯৮৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি নির্বাচনে কে বিজয়ী হবেন তার ভবিষ্যদ্বাণী
ভোট-গণিতের চেয়ে আর কোনো জটিল হিসেব আছে কিনা, এ এক বিতর্কযোগ্য প্রশ্ন। তারপরও বিশ্লেষকরা সহজবোধ্য কিছু আভাস সামনে এনে থাকেন। ঠিক তেমনি, জো বাইডেন কেন জয়ের পথে এগিয়ে থাকবেন, এ
একটাই দাবি- সাদা ঘরের চাবি চাই। ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জো বাইডেন (অন্য তিন প্রার্থীর কথা এখানে অপ্রাসঙ্গিক প্রায়) লড়ছেন হোয়াইট হাউসের জন্য। ক্ষমতাসীন রিপাবলিকান নেতা চান ধারাবাহিকতা। আর অর্ধেক জীবন
৩ নভেম্বর আমেরিকানরা সিদ্ধান্ত নেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জো বাইডেনের মধ্যে কাকে তারা আরো চার বছরের জন্য হোয়াইট হাউজে দেখতে চায়। নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সেদিন রাতে যে বড় ধরনের উত্তেজনা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরই মধ্যে রেকর্ড ৯ কোটিরও বেশি আগাম ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউএস ইলেকশনস প্রজেক্ট। ভোটের নির্ধারিত দিনের আগেই শনিবার পর্যন্ত এ বিপুল সংখ্যক মানুষের রায়,
করোনাভাইরাসকে প্রথম থেকেই বিশেষ গুরুত্ব দেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্বাস্থ্যকর্মকর্তাদের উদ্বেগকে উপেক্ষা করে একের পর এক নির্বাচনী জনসভা করেছেন তিনি। নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তার এই ডোন্ট কেয়ার মনোভাবের
করোনাভাইরাস সংক্রমণ এবং মৃত্যুর সংখ্যা- দুদিক থেকেই যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের তালিকার এক নম্বরে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ৯০ লাখেরও বেশি মানুষ সংক্রমিত হয়েছে। মারা গেছে ২ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি। প্যানডেমিকের ভয়াবহ
৩ নভেম্বর, মঙ্গলবার বহুল প্রতিক্ষীত যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন। মার্কিনীরা এমন এক কঠিন সময়ে ভোট দিতে চলেছে যখন করোনায় ক্ষত-বিক্ষত গোটা দেশ। বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। কোভিড-১৯-এর প্রকোপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। দীর্ঘ সময়ের
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আগামী ৩ নভেম্বর। এদিন রাতে ডেমোক্রেটিক দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জো বাইডেন ডেলাওয়ার অঙ্গরাজ্যের উইলমিংটন নগরীর চেইজ সেন্টার থেকে বক্তব্য দেবেন। অন্যদিকে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউস ও