প্রবীণ আইনজীবী মহসিন রশিদ পতিত সরকারের শেষদিকে সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার কারণে রোষে পড়েছিলেন। তাকে আদালতের কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা হয়েছিল। সম্প্রতি এক মন্তব্যে তিনি বলেছেন, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারীদের সংজ্ঞায়িত
কয়েক বছর আগে আমি সাংহাই সফরে গিয়েছিলাম। সেই সফরে গিয়ে চীনের এক শীর্ষ কৌশলবিদকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধ বাধলে বেইজিং সেই যুদ্ধকে কীভাবে দেখবে? তখনো এ ধরনের
গণমাধ্যমের সংবাদ বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ‘দিশাহীন ও বেপরোয়া’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোনো গুরুতর ব্যাপারে তাঁর সিদ্ধান্ত পাল্টাতে খুব বেশি সময় নেন না। এর মূল কারণ হচ্ছে ট্রাম্প খুব ভেবেচিন্তে কোনো
ইসরায়েল চাইছে, ইরানে হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হোক। তা নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন চিন্তাভাবনা করছে। ইসরায়েলের অভিযানকে সহায়তা দিতে মার্কিন যুদ্ধবিমান ও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে কিনা, তা নিয়ে শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ষষ্ঠ দফা পরমাণু আলোচনা থেকে সরে এসেছে ইরান। এত দিন ধরে আলোচনার আড়ালে কার্যত ইসরায়েলকে ইরানের অভ্যন্তরে হামলার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে—ইরানের কাছে বিষয়টি এখন স্পষ্ট। তারা জোর
রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনীতিবিদ নন, তবে তিনি এখন রাজনীতিবিদদের ওস্তাদ। তিনিও কিছু কথা বলছেন, কিছু কথা
হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় হজ অর্থ বিশ্বাসীদের আদি পিতা ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইল (আ.)-এর স্মৃতিজড়িত পবিত্র কাবাঘর, সাফা-মারওয়া পর্বত, মিনা, মুজদালিফা
একাত্তর সালের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে, আসতেই হবে। তা ছিল কঠিন দুঃসময়। আমরা প্রত্যেকেই ভীষণ বিপদে ছিলাম। প্রতিটি দিন, প্রতিটি রাত, এমনকি মুহূর্তও ছিল আতঙ্কের। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়েই ভাবতাম, বড়জোর
প্রধান উপদেষ্টা ক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে পদত্যাগ করতে পারেন, এমন একটি খবর সম্প্রতি রাজনীতিতে বেশ উদ্বেগের জন্ম দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিত সম্পর্কে প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ২২ মে উপদেষ্টা
এই সপ্তাহে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য সফরে বের হয়েছেন, তখন তিনি আগের চেনা জায়গাটা আর আগের মতো নেই দেখে অবাক হচ্ছেন—কারণ, এবার তিনি যে মধ্যপ্রাচ্য দেখছেন, সেটা তাঁর প্রথম প্রেসিডেন্ট