বহু পুরনো কথা—‘কানু বিনে গীত নেই’। আর এখন মাস দুই ধরে বাংলাদেশে এই ধারায় বলতে হচ্ছে : ‘পেঁয়াজ বিনে খবর নেই’। কথাটা পুরোপুরি ঠিক হলো না, কথার কথা বা অর্ধসত্যের
আমার সবচেয়ে অস্বস্তির জায়গা হলো আমাদের দেশে যেসব মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে সেগুলো পুঁজিঘন বা ক্যাপিট্যাল ইনটেনসিভ। অথচ বিশাল জনসংখ্যার অধিকারী স্বল্প আয়তনের এই দেশটির দরকার ছিল শ্রমঘন প্রকল্প।
সুপ্রিম কোর্ট বারের ল’ইয়ার্স মেডিটেশন সোসাইটির আমন্ত্রণে আমরা ছিন্নমূল শিশুদের কৃতিত্ব, পাহাড় ও ঝর্ণা দেখার জন্য বান্দরবান গিয়েছিলাম। ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের বৈরী আবহাওয়াসহ স্বাস্থ্যগত কারণে সঙ্গীরা আমাকে রেখেই হাজার ফুট উপরের
বেশ কিছু দিন ধরে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে আলোচনার অন্যতম বিষয় হলো, পেঁয়াজ। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির জন্য আমাদের প্রতিবেশী দেশের রফতানি নিষিদ্ধ করা হয়তো একটি কারণ। আবার
বিশাল ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় অঙ্গরাজ্যের সংখ্যা মোট ২৯। এই রাজ্যগুলোর মধ্যে মহারাষ্ট্র, যার রাজধানী মুম্বাই হলো দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। এই রাজ্যটি অসম বা ওড়িশা, এমনকি পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গেও তুলনীয় নয়। মহারাষ্ট্র
সম্প্রতি আমাদের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল পার্লামেন্টে বলেছেন, দেশের ব্যাংকগুলোতে যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ রয়েছে তার অর্ধেকই আছে মাত্র ১ শতাংশ ঋণগ্রহীতার কাছে। তাদের সংখ্যা মাত্র ৩০০ এবং
বাংলাদেশে এখন বেশুমার সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট নয়, অর্থনীতির বিভিন্ন সেক্টরে লুকিয়ে থাকা অসত্ ব্যবসায়ী আর লোভী মানুষদের সংঘবদ্ধতা। সিন্ডিকেট আছে পেঁয়াজের বাজারে, চালের কলে, ফলমূলের আড়তে, আমদানি-রপ্তানিতে, সড়ক
বাংলাদেশের সড়ক-মহাসড়কের বিশৃঙ্খলা দেখলে মনে হবে না যে এখানে কোনো আইন আছে। কিন্তু আমরা জানি, দেশে আইন আছে এবং এরপরও কেন এত বিশৃঙ্খলা, সেই কারণটিও জানি। আইন যদি প্রয়োগ না
সংসদীয় গণতন্ত্রে যে দল সরকার গঠন করে, দেশের সামগ্রিক বিষয়ের দায়-দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তায়। সামগ্রিক বলতে এখানে সব বিষয় এবং ‘সব কিছুকে’ বোঝানো হয়েছে। এ কথা ঠিক যে সব কিছুর
হৃদয় আলম: শিক্ষকদের স্বার্থবাদী রাজনীতি আর উপাচার্যদের একগুঁয়েমি আচরণের কারণেই বারবার অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে দেশের একমাত্র আবাসিক ক্যাম্পাস জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি)। ১৯৯০ সালের পর থেকে বেশির ভাগ সময় বিশ্ববিদ্যালয়টি অস্থির