কোলেস্টেরলকে বলা হয় নীরব ঘাতক। অথচ এই চর্বিযুক্ত পদার্থ দেহে নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে। সমস্যা হলো, দেহে যখন কোলেস্টেরল সহনীয় মাত্রা পার করে ফেলে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেকে অনেক
ক্ষুধা লাগলে অনেকেই কেক বা বিস্কুট খেয়ে নেন। কারণ এই খাবারগুলো বেশ সহজলভ্য। আশেপাশের প্রায় সব দোকানেই পাওয়া যায়। ছোটখাটো ক্ষুধায় এই খাবারগুলো তাৎক্ষণিক উপশম দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হল, সুস্থ
গরমের তীব্রতায় চুল যেন নিষ্প্রাণ হয়ে পড়েছে। সঙ্গে বাড়ছে চুল পড়ার মতো সমস্যাও। এজন্য এসময় চুলের নিতে হবে বাড়তি যত্ন। বাড়তি যত্ন মানেই পার্লারে গিয়ে ট্রিটমেন্ট নেওয়া এমনও কিন্তু না।
অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণায় বলা হয়, এক কাপ অতিরিক্ত কফি মানুষের আয়ু বাড়াতে পারে। হৃদরোগ এবং পাকস্থলীর রোগে মৃত্যুঝুঁকি কমে। সকালে খালি পেটে কফি পান করলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। কফিতে বিদ্যমান সবচাইতে
তীব্র তাপদাহে ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যায়। এ সময় পর্যাপ্ত পানি পানের পাশাপাশি বিভিন্ন তরল খাবারও খাওয়া প্রয়োজন। তা না হলে কাজ করার ক্ষমতা কমে যায়। টক দই এমন একটি
ডিম খেতে কিন্তু প্রায় সবাই পছন্দ করেন। এটি এমন এক খাবার যা প্রায় প্রতিদিনই আমাদের খাবারের তালিকার সৌন্দর্য বাড়ায়। কিন্তু এই গরমে যখন খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে নানা নিয়ম-কানুন রক্ষা করতে
বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। আবহাওয়া বিভাগও জানাচ্ছে দুঃসংবাদ। আগামী কয়েকদিনে নাকি আরও বাড়বে তাপমাত্রা। তাপদাহ থেকে বাঁচতে ঘর থেকে সহজে বের হচ্ছেন না অনেকে। এরমাঝে যারা টপ
সবুজ মনে স্বস্তি এনে দেয়। একঘেয়ে ঘরের সাজসজ্জায় সবুজের ছোঁয়া যেন এনে দেয় বৈচিত্র্য। তবে শুধু সাজসজ্জা নয় ঘরে রাখা গাছ কিন্তু আমাদের নানা ভাবে উপকৃত করে থাকে। এমন কিছু
দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একে তাপমাত্রা সহন ক্ষমতার বাইরে, তার সঙ্গে রয়েছে বাতাসের অত্যধিক আর্দ্রতা। এ দুইয়ের আক্রমণে সাধারণ মানুষের অবস্থা খুবই নাজেহাল। এমন তীব্র তাপদাহে একটু প্রশান্তির খোঁজে
তীব্র রোদে চারপাশ পুড়ছে। পুড়ছে ত্বকও। এ সময় ত্বকে কিছু দিন বা না দিন সবসময় সানস্ক্রিন দিতেই হবে। তবে সানস্ক্রিনেরও রকমভেদ রয়েছে। আর ত্বকের সঙ্গে মানানসই সানস্ক্রিন নির্বাচন করা জরুরি।