প্রচণ্ড গরমে মাত্রাতিরিক্ত ঘাম বের হওয়ায় পানিশূন্যতার ঝুঁকিতে পড়ে শরীর। এ অবস্থায় নিজেকে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। এ ছাড়া গরমে শরীরকে স্বস্তি দিতে কিছু আরামদায়ক খাবার
বাইরে সূর্যের প্রখর উত্তাপ। গরমে অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন হিটস্ট্রোকে। মারা যাচ্ছেন অনেকেই। সাধারণত বৃদ্ধ ও শিশুরা হিটস্ট্রোকে বেশি আক্রান্ত হন। কিন্তু আমাদের না জানার কারণে অনেক প্রাণ ঝারে যাচ্ছে। আমাদের
গ্রীষ্মকাল অনেকের কাছে পছন্দের হতে পারে, কিন্তু তাপপ্রবাহ আমাদের শরীরের জন্য অনেক সময় ক্ষতির কারণও হতে পারে। বাংলাদেশে এই মূহূর্তে চলছে গ্রীষ্মের খরতাপ, স্বাভাবিকভাবেই জনজীবনে চলছে হাসফাঁস অবস্থা। আপাতত আবহাওয়া
বয়স বাড়ার আগেই বলিরেখা পড়লে বয়সের তুলনায় বেশি দেখায়। বছর ৩০ পেরোলেই ত্বকের শিথিলতা কমতে শুরু করে। অকালেই বলিরেখা যেন ত্বকের বয়স বাড়িয়ে দেয়। এ সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে মেনে
সকালে ঘুম ভাঙার পর চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দিন শুরু করেন- এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। অভ্যাস হোক কিংবা অনভ্যাস দিনে বেশ কয়েকবার চা না খেলে যেন চলেই না অনেকের। চায়ের
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের দিকে ঘূর্ণিঝড় মোখা যত এগিয়ে আসতে শুরু করেছে, কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এবং টেকনাফ উপকূলের মানুষজনের মধ্যে আতঙ্ক বাড়ছে। শনিবার দুপুরের পর থেকেই সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দারা বিভিন্ন
বৈশাখের দাবদাহে প্রকৃতি পুড়ছে। তীব্র গরমে দৈনন্দিন জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। আর এই গরম থেকে কিছুটা রেহাই পেতে ঠাণ্ডা পানি খাওয়া বিাধ্যতামূলক হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, এই গরমের সময়
বর্তমান সময়ে অনেক প্রচলিত রোগের একটি হল কিডনিতে পাথর। যে কোনও বয়সেই হতে পারে কিডনিতে পাথরের সমস্যা। জীবনযাপনের নানা সমস্যা, পানি কম খাওয়া, প্রস্রাব চেপে রাখার মতো বহু কারণে এই
তীব্র তাপদাহে শরীরের যা-তা অবস্থা। তার মধ্যে একটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। অনেকের দীর্ঘ সময় কাটছে বাথরুমে। তাও পেট পরিষ্কার হচ্ছে না। ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস, বদহজম ইত্যাদি জটিলতায় ভুগতে হচ্ছে। পেট
চা-কফি ছাড়া কোনও আড্ডাই জমে না। রাজনৈতিক আড্ডা হোক বা পরনিন্দা পরচর্চা। শীতকাল আসলে মানুষ চায়ের চেয়ে বেশি কফি খেয়ে থাকেন। কিন্তু গ্রীষ্মকালের পরিস্থিতি একেবারে আলাদা থাকে। যদিও বেশিরভাগ দেশের