আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি সমস্যা হচ্ছে মেদ। বিশেষ করে বর্তমানে লকডাউনের সময়ে ঘরে থেকে মেদ বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা যাচ্ছে আরও বেশি। মেদের কারণে বিরক্ত লাগার পাশাপাশি দেখা দিতে
শীতকাল এলেই পা ফাটার সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। পালৃঅরে গিয়ে বা বাড়িতে—শীতকালে পেডিকিওর না করলে পা ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া মুশকিল। অনেকেই গরম পানিতে শ্যাম্পু বা গায়ে মাখার তরল সাবান
শীতকালটি অন্য সব ঋতু থেকে আলাদা। শীতকালে ত্বকের মতো আপনার চুলেরও যথেষ্ট পরিমাণে আর্দ্রতা প্রয়োজন, কারণ এটিই আপনার চুল শুকনো এবং ভঙুর হতে বাধা দেয়। এছাড়াও রয়েছে কয়েকটি অযাচিত ঝামেলা,
কফি এবং চা শারীরিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি মনকেও করে চাঙ্গা। অনেকের হয়তো দিন শুরু হয় এককাপ চা অথবা কফি পান করে। তবে গর্ভাবস্থায় কফি খাওয়া নিরাপদ কি
বর্তমান লাইফস্টাইল এমন হয়েছে যে সকলের শরীরে লক্ষ্য করা যায় বাড়তি ওজন। কারণ বেশিরভাগ মানুষেরই রোজ নিয়ম করে বাইরে খাওয়া হয় যাতে থাকে অতিরিক্ত তেল মসলা। খাওয়া অনুযায়ী আবার শরীরিক
ঠান্ডার দিনে একটু গরম খাবার খেতে কার না ভালো লাগে? আর খাবারের তালিকায় যদি থাকে গরম গরম স্যুপ তাহলে তো কথাই নেই। স্যুপের মধ্যে সবসময় যে মাংস কিংবা ডিম দিতেই
যেকোনো ভর্তাই হোক না কেন, সরিষার তেল ছাড়া যেন অসম্ভব। এছাড়া সরিষার তেলের ডিম ভাজা, মুড়ি মাখানো যেন অমৃত। সরিষার তেল খাওয়া খুবই স্বাস্থ্যকর। এর পাশাপাশি শরীরে সরিষার তেল ব্যবহারেরও
সকালটা অনেকেরই শুরু হয় আগের রাতের ভেজানো কাঁচা ছোলা খেয়ে। ছোলার গুণাগুণ কারুরই অজানা নয়। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছোলা। এতে ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন – তিনটিই থাকে। ছোলাতে ফ্যাটের
শীত মানেই বাজারে শাকসবজির সমারোহ। শীতের সবজির মধ্যে অন্যতম মুলা। তরকারি তো বটেই, অনেকে সালাদ হিসেবেও মুলা খান। মুলা শুধু স্বাদেই পরিবর্তন আনে না,শরীরের বিভিন্ন সমস্যাতেও অত্যন্ত উপকারী । শীতে
শরীরের সুস্থতার জন্যই জিমে যাওয়া হয়, কিন্তু কিছু ভুলে এর সুফল পাওয়া যায় না। পরামর্শ দিলেন বডিশেপ জিমের ইনস্ট্রাক্টর জিসান মোল্লা। লিখেছেন আহমেদ ইমরান। শুরুতে স্ট্রেচিং না করা দ্রুত ওজন কমাতে চান